এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১৮
ঝঙ্কার।
মানস কুসুম সম, সে স্বপন মোর,
একটী তারকা সহ,
অনন্তে বিলীন হ’ল
স্বপনের ধূলা খেলা স্বপনে বিলীন!
ব’সে রই মগ্ন মনে,—আকুল পরাণ,
ধেয়ে যায় কোন্ পথে,
শুধালে না কথা কহে,
উপহার দিতে শুধু সাধ করে প্রাণ!
ফুরাইল রত্নখনি, রত্নের ভাণ্ডার;–
কোথা পাইব আবার,
তাই সুধি অনিবার,
সারদে! দিয়ে রত্ন কেন হ’রে লও?
বুঝেছি, জন্মেছি আমি হইয়ে অভাগা,
তা না হ’লে কেন কাঁদি,
কাঁদাও আমারে তুমি,
ভালবাসা লীলাখেলা, সকলি স্বপন?
জীবন্ত প্রতিমা তুমি, প্রাণের মাঝারে;
তবু কেন থাক দূরে—