ষষ্ঠ প্রসঙ্গ సాని পরিচ্ছদ, পায়ে চট জুতা। বিশৃঙ্খল কেশগুলি তঁteার লশটি আচ্ছাদিত করিয়াছিল ; তাহীর মুখ বিবর্ণ, চক্ষু আতঙ্ক-বিস্ফারিত । ম্যানেজার ইনস্পেক্টর রোসি ও র্ত্যষ্ঠার সঙ্গীদ্বয়কে দেখিয়া বলিলেন, মহাশয়, এ অতি ভীষণ ব্যাপার ! কোষাগরের দ্বার উড়াইধ দিয়া ডাকাতের দিন্দুক ভাঙ্গিয়া সিন্দুকের সমস্ত টাকাই লুট করিয়াছে। কাল যখন সিন্দুক বন্ধ করিয়ছিলাম—তখন ত্রিশ হাজার পাউণ্ডের ; অধিক অর্থ সিন্দুকে গচ্ছিত ছিল । দস্যরা বোধ হয় শেষ পেশীটি পর্য্যন্ত লুট করিয়াছে !” ইন্স্পেক্টর রোলি বলিলেন, “তবে কি আপনি এখনও ਆਿਰੋ পরীক্ষা : করেন নাই ?” ম্যানেজার বলিলেন, “ন, পুলিশের অনুপস্থিতিতে সিন্দুকে হাত দেওয়া সঙ্গত মনে করি নাই। আপনাদের প্রতীক্ষায় বিলম্ব করিতেছিলাম ; এখন তাহ পরীক্ষা করা যাইতে পারে ।” মি: ব্লেক কোগাগারের অবস্থা দেখিয়াই বুঝিতে পারিলেন—কোন বহুদশা দস্থা ভিন্ন অন্ত কেহ তাছ। সে ভাবে ভঙ্গিতে পারিত না । কোষাগারের ইস্পাতBBB BB BBBS BBBB BBB BBBBBS BB BBBB BBBB BBBS ঠেলিয়া বাহির হইয়াছিল । দম্য কোণাগারের ভিতর প্রবেশ করিয়া সিন্দুকটি সাধারণ টিনের ক্যানেন্ত্রার মত ভাঙ্গিয় ফেলিয়াছিল। ভাঙ্গ সিন্দুকের ভিতর দৃষ্টিপাত করিয়া ব্যাঙ্কের ম্যানেজার সভযে আৰ্ত্তনাদ করলেন । ফ্লুিকের ভিতর হইতে গিনি নোট প্রভৃতি সনস্তই অন্তষ্ঠিত হইয়াছিল । খোল সিন্দক থালি পড়িয়া ছিল । ম্যানেজার হতাশভাবে মাথা নাড়িয়া বললেন, “সৰ্ব্বনাশ হইয়াছে, শেষ’ পেণীটি পর্য্যন্ত লুঠয়া লইয়া গিয়াছে ! দম্যরা নোটে ও নগদে একত্রিশ হাজার চারিশত পাউও আত্মসাৎ করিয়া অদৃগু হইয়াছে।” ...t. মিঃ ব্লেক বলিলেন, "একত্রিশ হাজার চারিশ ত भाडे ५ैनिड:इन কেন ? বলুন, একত্ৰিশ হাজার চারিশ ত আটাশ পাউণ্ড দশ শিলিং —কেমন, অামার কথা কি সত্য নহে ? এ মন্দ দাও নয় ; কিন্তু পল সাইনসের ছায় দম্যুর পক্ষে
