পাতা:ঝোপে ঝোপে নেক্‌ড়ে.pdf/২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোণে বোণে মেকুড়ে প্রথম প্রসঙ্গ পীত ইস্তাহার ব্রিশ্নটনের কারাগারের একট কক্ষে দুইজন লোক মুখোমুখী উপবিষ্ট। হজতের অসামীর বাক্টিরের লোকের সঙ্গে এই কক্ষেই সাক্ষাৎ করে ; সুতরাং এই কক্ষটিকে কয়েদীদের বৈঠকখানা বলা বলা যাইতে পারে। জেলখানায় কয়েদীর বৈঠকখান ?—একথা শুনিয়া পাঠক পাঠিক হাসিয়া বলিবেন—‘পেয়দার আবার শ্বশুরবাড়ী ?—কিন্তু তাহারা স্মৰণ রাখিবেন, ইয়ুরোপের কারাগার আমাদের দেশের জেলখান নষ্ঠে, এবং সে দেশের কারাবাসীরা আমাদের দেশের কধ্যে নহে। এ দেশেও চোর সাহেবগুলা জেলখানায় কত মুখে থাকে, জানেন না কি ? তাহারা যে রাজকুটুম্ব । একজন কারারক্ষী সেই কক্ষের দ্বারে পাহারায় ছিল ; কক্ষমধ্যে যে দুইজনের আলাপ চলিতেছিল—তাহদের একজন স্কটল্যাণ্ড ইয়াডের ইনস্পেক্টর কুটুম,দ্বিতীয় ব্যক্তি হাজতের আসামী সেপ্টিমস্ কস্ । ডিটেকটিভ ইনস্পেক্টর কুটুস চেয়ারে ঠেস্ দিয়া তীক্ষ দৃষ্টিতে টেবলের অপর পাশে উপবিষ্ট আসামীর মুখের দিকে চাহিয়া গম্ভীর স্বরে বললেন, “দেখ বাপু কস, সাইনস বা যাহাই তোমার নাম হউক, যদি তোমার ঘটে এক বিদু বুদ্ধি থাকত, তাহ হইলে তুমি সকল কথাই প্রকাশ করিতে। যতই চালাকি আর BBBBB BBSBB BBBB BB BBBS BBB BB BB BBBBS করিয়াছে, আর একজন ব্যাঙ্ক-লুণ্ঠনে সাহায্য করিতে গিয়া ধরা পড়ায় কঠোর কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছে ; আবার তোমরা দুই ভাই গ্রেপ্তার হইয়াছ ।