পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSR छैवान वाक्केद्र आकाशैवमनै একজন রাজনীতিজ্ঞ ব্যক্তি অবিকল এই উক্তিই কয়ে গিয়েচেন-১৫ বৎসর পবোঁ সেই রাজনীতিজ্ঞ ব্যক্তি পরলোকগমন করেন। রাজনৈতিক বন্ডার ওপর তাঁর কোন শ্রদ্ধা ছিল না-কথার মোহে লোক ভুলানোর পক্ষপাতী ছিলেন না। তিনি। যে যত বড় বস্তা, তাব ওপর তাঁর তত অবিশ্ববাস ছিল। জীবনের বড় বড় ব্যাখ্যার বাপিমতা প্রদর্শনকে তিনি ঘণা করতেন। একজন ঘণ্টার পর ঘণ্টা বস্তৃতা করে যাবে, আর একজন শােধ শানে যাবে-এ ব্যাপার ঠিক নয়। ভাবের ও চিন্তার বিনিময় এবং কাগজ পেন্সিল নিয়ে হিসাব খতানো দরকার। রাজনীতি প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার রক্ষা করে চলবে, সেদিকে দলিট রাখবে। ফাউস্তের মত ছিল তাঁরও মত, “এই পথিবী আমার সকল সখি ও আনন্দের আকর। এই সন্য আমার মনের সখেদঃখের সাক্ষী।” রাজনীতিজ্ঞ ব্যক্তিগণের বস্তৃতা যেন এই নীতি প্রত্যেক নাগরিককে শিক্ষা দেয়, প্রত্যেকে নিজের পাযে দাঁড়াও, আয় অনসারে ব্যয় কবি, সবাই মিলে বহত্তর জনসেবাব কাষে যোগ দাও । বাটা সম্ববায়ত্তশাসনের পক্ষপাতী ছিলেন। প্রত্যেক গ্রাম, সহর, জেলা ও রাজ্য নিজের শাসন ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা করবার অধিকাব্বী। সেন্টটের সাহায্যেব। ওপর নিভািব করে চলা তিনি পছন্দ করতেন না। নিজের গ্রামের সাহায্যভিক্ষার জন্যে টুপি হাতে এক আপিস থেকে অন্য আপিসে ছুটােছটি করবে। লোকে -এর অন্তনিহিত অপমানের দিক তিনি যেমন বঝতেন এরকম কেউ বঝতো না। গ্রাম্য বাজেটে মিথ্যা হিসাবের সম্মিট করে স্টেট থেকে সাহায্য প্রার্থনাব মলে মানবাত্মাব দৈন্য ও অপমান বর্তমান। এতে নাগরিকের চরিত্র দিন দিন অবনত হয়ে যায়। শক্তিমান নাগবিক ভিন্ন কোন বাজ্য উন্নত হতে পারে ? זהו" " . . י বিভিন্ন স্টেট ও প্রাদেশিক দল পথানীয় নিবাচনেব জন্য প্রতিযোগিতা কবে। বাটা চাইতেন প্ৰতোক গ্রাম, জেলা ও প্রদেশ এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্ৰহণ করবে। তিনি তাঁব জন্মভূমি জিলনকে আদশ সহরে পরিণত করতে চেযেছিলেন। পরে নিজের শক্তিতে তাঁব দাবিদ্র জেলা উন্নত হযে দেশেব আদশ স্থানীয় হবে। ১৯২৩ সালের নির্বাচনে দাঁড়িযে বাটা তাঁর জিলািন সহবেব জন্যে স্বায়ত্তশাসনেব অধিকার প্রার্থনা কবলেন এবং এত শীঘ্র সে ব্যাপাব বাস্তবে পবিণত করেছিলেন যাতে তাঁব আন্তরিকতা সম্পপণভাবে প্রমাণিত হ’ল। ख्रिश्न नश्ज्ञ s७२७ नाट्लव्र निवष्न টমাস বাটা উপলব্ধি কবেছিলেন নিজেব সহবেব সমগ্র অধিবাসীর বিশদ্বাস অৰ্জন করতে পাবার মধ্যেই তাঁর রাজনৈতিক সাফল্য বত্যমান। সহরের পর্বতন শাসকবগের সঙ্গে অনববত দিবদেবার ফলে তিনি নিজেৰ লোক শাসন পরিষদে ঢোকাবাব চেন্টা করলেন। জিলন, সহবের রাস্তাগলি ছিল অত্যন্ত খারাপ ও কদমে পরিপািণ, অথচ শাসন পরিষদেব আপিস ৬০ লক্ষ মাদ্রা ব্যযে নিমিত হয়েছিল। অত্যন্ত ব্যযসাধ্য বৈদ্যুতিক আলো সরবরাহ হ’ত সহরে, বাটা প্রস্তাব করলেন তার বসানো বিনামল্যে করা হ’ক, ইউনিট পিছ বিদ্যুৎ খরচের দাম, কমানো হ’ক । শাসন পরিষদ সহরে সরাইখানা খািলতে চাইলেন, বাট চাইলেন লাইব্রেরী খািলতে। তিনি সমগ্র অধিবাসীবাগের কাছে তাঁর সব ইচ্ছা ব্যক্ত করে তাদেরই বিচার করতে বললেন, ভবিষ্যতে তাদের সহরকে যে ভাবে ইচ্ছা পরিবতিত করে করােক। অবশেষে নগরের নিবােচনম্বন্দ্বে বাটার দল জয়লাভ করে নগরের শাসনকর্তৃত্ব নিজেরা গ্রহণ করে জিলন, সহরের চেহারা বদলে দিলেন। এ উপলক্ষে বাটার বস্তৃতা নিম্পেন্ন উদ্ধত হ’ল :-