পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बान् बाबा आखात्रौबनौ ܬܬܠ সায়েজ খালের প্রস্থ মোরাভা নদীর দ্বিগণ। জাহাজে যেতে ১৮ ঘণ্টা লাগে। খালের চারিধারে মরভূমি, একজায়গায় সামান্য কয়েকটি সবজি গাছপালা আছে, আপার ইজিপ্ট থেকে খাল কেটে জল আনবার ফলে এ সম্ভব হয়েচে। খালের দ’ধারে রেলপথ ও বাড়ি, উদ্ট্রারোহী সােথ বাহ চলেচে, এই অঞ্চলের সমগ্র ব্যবসায় যেন এখানে কেন্দ্ৰীভূত হয়েচে।। ধীরগামী উদ্ষ্টেদল অতীব কৌতহ'লজনক দশ্য বিশেষতঃ যারা কখনো এদশ্য দেখে নি, তাদের পক্ষে । সে অঞ্চলের মানষি ও তাদের সরল জীবনযাত্রাপ্রণালী আরও কৌতহ'লজনক। নারীদেব অবস্থ৷ কিন্তু খারাপ। ওদের দটি বা ) শত্র, সর্ষ ও তাদের সংকীর্ণ মন । এই ভীষণ গরমে তারা আপাদ মস্তক কৃষ্ণপরিচ্ছদে আব্বত করে চলাফেরা করে। BBB KBSBBBD kL D gBB BBB BBB DBD DLD BBS DBDBB LLBDS SDD BBBL বাঝতে পাবা যায-মানষের চেয়ে পশ্যর দল কম কািট ভোগ করে। --কারণ তাদের গায়ের পর, লোম বাতাসে আন্দোল ত হয়। DBDBBOOSOD BDDSDD gtS DDBBB DS00 DBBS SBD BD YB DDD SDBB BDDDT ED BDBDBDD ত ৩ খ৩ চোখে পড়ে না। অপরের দোষ ধরবার সময় আমরা যেন মাঝে মাঝে নিজেদের বেকুবর কথা চিন্তা করি । আমরা সাবা দানিন্যা ঘরে কি করে ৬লি জাতো তৈরি করা যায়। সে কথা ভাবি, কিন্তু আমার গহস্থালী ৬াল ভাবে কি কবে চলবে, আমাদের মেযেরা কি করে শিক্ষা পাবে। -- এসব ব্যাপার নিয়ে কেউ মাথা না ঘামিয়ে আমাদের দিদিমাদের ওপর তার ভার চাপিয়ে দিয়ে নিশিচন্ত হয়ে বসে আছি । সম্প্রতি আমাদের সংবাদপত্রে আন্দোলন চলছিল যে সিনেমাতে হাদিসত সহরের একটি সত্ৰীলোক ও তােব ছেলেমেযের ছবি উঠেছিল। --আমেরিকার সবাই ভেবেছিল হাদিসত সহর সায়েজ খালের নিকটে কোথাও অবস্থিত । শাধ নারীদের নয়, আমাদের পরিষদের অবস্থাও তথৈবচ। যদি কোন আমেরিকান আমাদের স্কুল পরিদর্শন কবিতে এসে বিদ্যালয় গাহের চটকে না ভুলে ক্লাসগলির মধ্যে প্রবেশ করে, তবে সে শিক্ষাদানের উপকরণগলির স্বলপতা দেখে অবাক হয়ে যাবে। আমরা দোষঢা, অবিশ্যি স্টেটের ঘাড়ে চাপিয়ে বলবো-স্টেট এজন্যে দায়ী। মোরাভিয়া প্রদেশের মেয়রদের এক সম্মেলনে প্রস্তাব গহীত হয় যে স্টেট গ্রাম ও নগরগালিব শিক্ষার দায়িত্ব তো গ্ৰহণ করবেই, এমন কি ছোটখাটাে অনেক দায়িত্বই গ্রহণ করবে। কিন্তু একটি গ্রামে গিয়ে যদি কেউ অন্যাসন্ধান নিয়ে দেখে, তবে সে বঝতে পারবে গ্রামগলির দারিদ্র্যের ওজহাত মিথ্যে। মদে কত পয়সা ওড়ে প্রতি মাসে সে হিসেবটা যেন তারা নেয়। স্কুলগালিতে ছেলেরা যায় শােধ সাটিফিকেট যোগাড় করবার জন্যে। যাতে স্টেটের চাকরি জোটে। আমাদের জিলন, সহরে আমরা এ রকম চাই না। সার্টিফিকেট আমাদের কি হবে ? আমাদের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া শিখে নিভীক দস্টিভংগী লাভ করােক জীবনে, তাড়াতাড়ি ভাবতে শিখক, তাড়াতাড়ি রোজগার করতে শিখক-স্টেটের ওপর নিজেদের জীবিকার ভার দিয়ে নিশিচনত থাকবে না, মদ খেয়ে সরাইখানায় হল্লা করবে না, ছেলেমেয়েদের শিক্ষার জন্যে ব্যয় করতে কুণ্ঠিত হবে না-সন্তানের শিক্ষার ব্যয়ভার স্টেটের ঘাড়ে চাপাবার চেন্টা করবে না।