পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छैवान् बाह्रैब आफ्बछौंबनौं S8ዕ জিলন, সহরে আপনার স্বচক্ষে দেখতে পেতেন। আমরা শ্রমিক ও জাতের কায়িকর সম্প্রদায়ের সখী-স্বাচ্ছন্দ্য বিধানের কি ব্যবস্থা করেচি। যার বিরদ্ধে আপনাদের অভিযোগ, সে ব্যাপারটা নিজেব চোখে দেখে শনে তবে অভিযোগ উত্থাপন করাই ভাল নয় কি ? আমাদের কারখানায় যারা জাতো তৈরি করে তারা মাচী, যারা জাতো মেরামত করে তারাও মাচী । আমার জীবনের উদ্দেশা যাতে এরা সখে-সর্বাচ্ছদে থাকতে পায়, ষাতে কেতারা সস্তায় জিনিস zB SS M DB BOO D BBBBB DYS BBDDD BBB BBB DBBD LED DBBS DBLSDS BBBDLDDDS D S আপনারা জাতো মেরামত করে সামান্য যা আয় করেন, তার অনেক বেশি আয করে আমাদেব কারখানার একজন মিস্তি । খরিদ্দারের পক্ষেও সবিধে, তারা সস্তায় অনেক ভাল কাজ পায়। জিলািন সহরে আমাদেব কারখানা ও শ্রমিকদের জীবন দেখলে আপনারা আপনাদের মত বদলে ফেলবেন নিশ্চয়ই। যেমন শত শত ম্যাচীর কাছে আমি শনিচি-তাঁরা আমাদের কারখানা দেখে বলেচেন, “মিঃ বাটা, আমি বড়ো হয়েচি এখন নতুন করে করবার বয়েস নেই আমােব। আমার ছেলেকে নিযে শিক্ষা দিয়ে মানষ করে তুলন, যেমন হাজার ছেলেকে আপনি মানষ করে তুলেচোন।” আমি আপনাদের সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্চি, আপনারা জিলানে এসে কারখানা দেখান। আমি BBBDBLBBB BBBS S D JD DuDS DBBB DBDBBBB SD S BBBBBBS BBBDDDBukkBBBBD DBBD DYS আপনারাও আমাদের ভয় করবেন না। যারা আপনাদের নিজেদের সাবাথ সিদ্ধির জন্যে নাচায়, তাদের কথা বিশদ্বাস না করাই উচিত আপনাদের। আপনাদের ক্ষতি কবে তারা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে न्गभग* *न्g७ bाध ! সেদিনকার হিসেব নিয়ে দেখা গিয়েচে সস্বাধীনভাবে জাতো তৈরির ব্যবসা করে, এমন লোকের সংখ্যা ৩০,() () () হাজারেব বেশি নয়। কিন্তু আমাদের কারখানায় বিভিন্ন বিভাগে প্রত্যেক দিন ১৭,৬৩৫ লোক কাজ করে এবং আমরা মেরামত বিভাগে গত বৎসর ২,৩২০ লোককে শিক্ষাদান করেচি। এই শিক্ষাপ্রাপ্যত মচাঁদের মধ্যে ১, ৩ প্যাসেণ্ট জগতের দোকানে আজ ম্যানেজ্ঞারি করচে । আমরা শীঘুই বিদেশে ২,০০০ দোকান খািলবো, সেজন্যে আমাদের এখনও অনেক কারিকর দরকার। আমরা রাসায়ণিক উপায়ে জাতো পরিস্কারের একটি বিভাগ খালেচি, তাব উদ্দেশ্য আমাদেব মেয়েদের ধলো ও কাদা থেকে মাপ্তি দেওয়া। এই বিভাগে ৮ ঘন্টা কাজ করে আপনারা অনেক বেশি। 5T哥 夺邵7屯今们弧卒 q如N夺T颈 ö瓦图1 যাঁরা মনে করেন সবাধীনভাবে কাজ করবেন, কোন কারখানায় চাকরি না নিয়ে তাঁদের প্রতি আমার উপদেশ আমরা ব্যবসায়-সচিবের নিকট যে যে প্রস্তাব উত্থাপন করেচি, তদনযায়ী আপনাদের মধ্যে একটা সমিতি সন্থাপন করুন। এই প্রস্তাবগলি পাস্তিকাকারে আপনাদের অবগতির জনো প্রকাশ করা হয়েচে । পরের কথায় কান দেবেন না, তবেই আপনাদের মঙ্গল হবে। কতকগালি দল আছে, তারা তাদের খারাপ জাতোগলি আমাদের কাছে বিক্রয়ের জন্যে নিয়ে আসে- আমরা নিতে রাজি না হ’লে আমাদের বিরদ্ধে আন্দোলন সরে করে। তারা ভাবে তাদের খারাপ জিনিস আমরা ভয় পেয়ে শেষ পর্যন্ত কিনতে বাধ্য হ’ব। তারা আপনাদের কাছে প্রচার করেচে, আমরা কম ট্যাক্স দিই। কিন্তু আসলে সে কথা সত্য নয়, ১৯২৭ সালে দেশের জাতোর ব্যবসায়িগণের ওপর ধার্স ট্যাক্সের শতকরা ܬܠܬ