পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO छैबाण, बाछैब आफ्ब्रजगैबनौं؟ আমার বয়স মাত্র আঠারো বৎসর থাকায় আইনানসারে আমি দাদার সহকারী মাত্র হতে পারি, আমার নামে লাইসেন্স নেওয়া যায় না। দটি ঘর ভাড়া নিয়ে আমরা যন্ত্রপাতি ও মালমসলা কিনে ঘর বোঝাই করলাম, জিনিসগলো ধারেই কেনা হ’ল। মাসিক কিস্তিতে পরিশোধের কড়ারে আমরা যন্ত্রপাতি কিনলাম, মালের জন্যে হগ্ৰিড লিখে দিলাম। সারা থেকেই বড় ফ্যাক্টরীর অন্যাকরণে আমরা তৈরি মাল নিয়ন্ত্রিত করছিলাম, যদিও আমাদের ফ্যাক্টরীতে মাত্র দ’টি জানােলা ছিল। কাজের সময় বোধে দিলাম-সিকাল ছটা থেকে সন্ধ্যা ছিটা-মধ্যে এক ঘণ্টা জলযোগের ছটি। হাদিসত সহরে বাবার কারখানায় কিন্তু এ নিয়ম ছিল না। সেখানে ঘািম ভেঙ্গে কাজ আরম্ভ করা DSDB BDD DBDDDB DL DBBBB BBB BBBB D BDSTDBBLS 0BB BBDS BBSiDBBDBuuKK BBD খাটুনির বিরাম ছিল না। আমাদের মজরদের খাবার দিতাম না। আমরা। প্রত্যেক শনিবারে সঙ্গতাহের মজারী চুকিযে দেবাব নিয়ম আমরা করলাম, পাবে কোথাও এ নিয়ম ছিল না। -- বছরে দ’বার তাদের মজরির হিসাব হ’ত, একবার শরৎকালে, আর একবার বসন্তকালে। কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় ব্যতিরেকে তাদের পরো খাটুনির মজরি কখনই শোধ হ’ত না। আমাদের ব্যবস্থা ছিল এদিক দিয়ে খািল ভাল। আমার বাবা যখন নতুন যন্ত্রপাতি সম্পবন্ধে খোঁজ নিতে আমাকে কোনো কারখানায় পাঠাতেন কিছুদিন মজরি করবাব জনো, তখনি এধরণের মজরী দেবার নিয়ম আমি জেনেছিলাম। সেটা এখন কাজে লাগান গেল। আমি আর আমার দাদা যে কাজ নিজেদের করবার জন্যে রেখেছিলাম, তার অবস্থা খারাপ সুযে উঠল। যদিও কি শীত কি গ্রীষ্মম, ভোর ছাঁটার সময়ে উঠে আমরা কাজ আরম্ভ কবিতাম, কিন্তু এগ, তো না। কারণ হাতের কাজ করতে আমরা লঙ্কজা বোধ করতাম মনে মনে। আমরা কারখানার মালিক, আমাদের কি হাতের কােজ সাজে৷ ? আমরা সেজেগজে ফিটফাট হয়ে কারখানায় যেতাম, নিকটবতী কোনো কাফেতে ঘণ্টাখানেক বিলিয়াড খেলতাম, রাত্রে আমরা উচ্চশ্রেণীর সমাজে মিশতে চোেটা করতাম, বিয়ার টেনে খোসাগলপ জড়তাম সেখানে। দিনমানে আমি আর আমার ভাইয়ের মধ্যে তাক হ’ত কে হাতের কাজ করবে, আর কে অপেক্ষাকৃত ভদ্রভাবের কাজটা করবে। তকের ফল। এই দাঁড়াত, না হ’ত হাতেব কাজ, না হ’ত অন্য কাজ। কাজের মধ্যে দাঁড়াল শািন্ধ হাড়ি আর হ্যান্ডনেট সই করা – সেটা আমার দাদাকে করতে হ’ত কারণ দাদাই আইনত দায়ী ছিলেন ফ্রামের দেনার জন্যে। সই কারাব কাজটা খাব ঘটা করে করা হত। শরৎকাল থেকে বসন্তকাল পর্যন্ত এভাবেই চলল। বসন্তকালে আমাদের অবস্থার পরিবতন ঘটল-বিশেষ করে এই কারণে যে, বাজারে আমাদের ক্রেডিট নষ্ট হওয়ায় দাদাকে আর হ্যান্ডনেট সই করতে হ’ত না । তার বদলে তাকে আমাদের পর্বেপ্রদত্ত হ্যান্ডনোেটগলির মেয়াদ আরও বাড়িয়ে দেওয়া হ’ত, কারণ বিল শোধ করবার পয়সা ছিল না। গ্রীষ্মকাল অতিবাহিত হওয়ার পর্যবেই পাওনাদারেরা আমাদের উপর সকল শ্রদ্ধা হারাল। নালিশ করবার ভয় দেখাতে লাগল। ভাষা দেখানো কাযে পরিণত করে শেষ পযন্ত তায়া নালিশ করলে, আমাদের সম্পত্তির উপর ডিসেম্বর্ণটি জারি করবার চেণ্টাও হ’ল। সখন দেখা গেল আমাদের সম্মখে সব নাশ ওৎ পেতে বসে, তখন কারখানার মালগালো ব্যাণ্ডেক বন্ধক দিয়ে আটশো ফ্লোরিন ধার করলাম এবং সেই টাকা পাওনাদারদের মধ্যে যারা সবচেয়ে বেশি। কলরব তুলেচে। তাদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হ’ল-নতুবা তারা আমাদের সবসব নন্ট না করে ছাড়ত না।