পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S6 केबान बाढ़ आचचौबनी বিষয় যন্ত্রের বিরদ্ধে যাঁরা অভিযোগ করেন, তাঁরা এটা ভালই জানেন, গহা ও ভাল্পকের চামড়ার পরিমাণ জগতে কম-এতগলি লোকের পক্ষে যথেস্ট নয়। অতএব যন্ত্রযাগের মধ্যেই আবার ফিরে আসা যাক এবং যে যন্ত্র আমাদের সব চেয়ে নিকট, জিলন জাতো কারখানা সেখানেই থাকা যায়। আমরা যেন মনে রাখি, আমাদের পিতৃপিতামহগণ ভোরে সহযোদযেব পাবে কাজ আরম্ভ করতেন এবং রাতদােপর পর্যন্ত খেটে একজোড়া কৃষকের উপযক্ত পাদকো তৈরি করতেন। পিঠের শিরদাঁড়া টনটিন কবতো সারাদিনের খাটুনির পবে দ’বার আল-সিদ্ধ ভোজন কবে দিনের খাওষা শেষ করতেন । বাল্যকাল থেকে তাঁদের কাবখানায কাটাতে হ’ত-- সেই কাবখানাতেই রাশ্লাঘর, শযানগােহ ও বৈঠকখানা। যেদিন জাতো সেলাইয়ের কলেব আবিষ্ককার হ’ল সেদিন নিশ্চযই তাঁবা সে যন্ত্রকে মন্তিদাতা বলে “ গ্রহণ করেছিলেন, যেমন গ্রহণ কবেছিলেন বেলগাড়িকে। বেনানা বেলগাড়িব ফন্টগেব পাবে তাঁদের নিজেদের পিঠে চামড়ার বোঝা বযে নিযে যেতে হ’ত। সে যাগে কেউ ফিরে যেতে চান ? আমার মনে হয় কেউই সে যাগে ফিবিতে চায না। —তবে যন্ত্রেব বিরদ্ধে অযথা বিদ্বেষভাব পোষণের অর্থ কি ? BB DBDBBD DBBB BBBSBDS BBBDBDS DBB BBBD DBDBDBD DuSt LBBtuu DBBB L0B BBBBBB সময়েব মধ্যে ছেলেমেযেদের লেখাপড়া শেখালে পারেন-এর জন্যে তো কই যন্ত্রেন সাহায্যেবা দবকার হয না ? তাদের কথা আংশিক সত্য-যন্ত্রেব সাহায্য তাদেরও দবকাব হয- তবে অন্যভাবে । শিক্ষা পদ্ধতির উন্নতি এজন্যে আংশিকভাবে দায়ী বটে কিন্তু মাদ্রাযন্ত পাবসাপবেল ভাবেবী আদান-পদানের যত বেশি সবিধে কবে দিযেচে, শিক্ষাব্য উন্নতিব এত সাহায্য আর কিসে করেচে। আমি জানি না। সকল পাঠ্য-পস্তক মাদ্রাযক্ষেত্র মাদ্রিত হয। যদি শিক্ষককে আজও পাচিমেণ্ট, কি বলকল, কি বলদের চামড়ায লিখতে হ’ত তবে তাব যতমান শিক্ষাদান প্রণালীর উন্নতি কি সম্ভব হ’ত ? ছেলেবা বাল্যকাল থেকে অপরকে বই পড়তে দেখে নিজে বা পড়তে শেখে। --আজকাল তারা খাওয়ার চেযে লোকের বইপডাটাই বেশি দেখতে পায। পড়াবা বাতিক আজকাল কোন ঘরে নেই ? অতএব দেখা যাচ্চে যে আমরা গহার যাগে ফিরে যেতে চাই না, আমাদের পিতা বা যে যাগে বাস করতেন, সে যাগেও ফিরতে চাই না। তবে কি আমরা চাই যে যন্ত্র প্রত্যেককে সমানভাবে ঐশ্ববর্য বিতরণ কবক ? কিন্তু এ ব্যাপার সম্ভব হয় না। এই জন্যে, যে-যন্ত্রকে চালিত করে তা থেকে ধন উৎপাদন অতীব কঠিন। আনাড়ি লোক যন্ত্র নিয়ে নাড়াচাড়া করবার অধিকার প্রাপতি হ’লে গাহায্যগের সভ্যতা পনরায় ফিবে আসত। অতএব যন্ত্রের সমযক্তিসংগত ব্যবহােব আমরা যেন শিখি। সমাজের কল্যাণে যেন তার প্রয়োগ করি। সকলকে সমানভাবে ধনী না করলেও যন্ত্র সমাজকে সমন্টিগত ভাবে ধনী করে তোলে- ধনের উৎপাদন হুবারা। যন্ত্র ব্যবহারের দারাহতা বহৎ বহৎ যন্ত্র তৈরি হয়েচে ছোট ছোট যন্ত্ৰ হুবারা। পাথরের কুঠার দ্বারা সেই ছোট যন্ত্র তৈরি করা চলত-কিন্তু বহৎ যন্ত্রের তৈরি সম্পভব ছিল না।