পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S6:by छैमात्र बाछैत्र आफ्धछीवनी পবিচালক হওয়ার যোগ্য। ফাঁকা কথায় লোকের বিশ্ববাস আকৰ্ষণ করা যায় না, চাই ধনের উৎপাদন, চাই সমাজ সেবা। ভাল জিনিস সস্তায় তৈরি করা অসম্পভবকে হাতের মাঠোয় আনার মত কঠিন। দাম কমাও, অথচ জিনিসটা ভাল কর, সঙ্গে সঙ্গে মজরির হার বাড়াও । যন্ত্রের সংযোগ্য ও সািদক্ষ পরিচালনা ভিন্ন এ অসম্পভব ব্যাপাব কখনো –কোন মতেই সম্পভব হয় না। সমাজের কল্যাণ বধনের জন্যে উন্নততর যশোরে অবশ্যক। অনেকে বলেন শ্রমিকগণ কলকারখানার লভ্যাংশের সবটাই পাবার অধিকারী । কথাটা উদার অন্তকরণ প্রসত বটে- কিন্তু নিবোধের মত কথা। মানষে যেমন যন্ত্রের চেয়ে বড়, তেমনি কারখানা একজন মানষের চেযে বড়। কেন বড়, না। কারখানা হ’ল শ্রমিকদের সংঘ বা সমাজ দুবারা পরিচালিত । যে কারখানার শ্রমিকগণ যন্ত্রোৎপালিত সকল ঐশ্ববিদ্য ভোগ করতে পায়। —তার অবস্থা অমিতব্যয়ী ব্যক্তির মত। সে আজ যা পায, সব খরচ করে ফেলে, পরের দিন ক্ষধায় কন্টে পায়। কৃষকের নিকট যেমন জমি, কলকাবখানার মালিকের কাছে তেমনি যন্ত্র । কৃষক জমি থেকে কতটা BuKK KLSS D BBBS BB LD DDDLD B BB BBB BBB SDDBB S BBBB BBBBBBBBD DDDBB BSBDSBDBE LDBDBBD DD DB BBBD BBBS BDBB BDBB SgBDBBDBBB00E BBBD DD gB BBDDBD নির্ভর কবচে । কৃষিকাষ সম্পবন্ধে লোকে এ সত্য উপলব্ধি কবেচে বহদিন, কারণ প্রাচীনকাল থেকে সে কৃষিকাৰ্য্য করে আসচে। কিন্তু কলকারখানার প্রতিষ্ঠান সম্পবন্ধে এ সত্য তারা সম্প্রতি বাকতে সর কবোঢ়ে মাত্র । ऐछद्धन्नाथकाब्र नधना [ টমাস বাটার জীবদ্দশাতে এ প্রশন অনেকবার উত্থাপিত হয়েচে যে তাঁর সন্ট বিশাল প্রতিষ্ঠানটি তাঁর অবর্তমানে চলবে কি না বা তাঁর উত্তরাধিকারী তিনি নিনর্বাচন করেচেন। কিনা। ১৯৩১ সালে একটি সংবাদপত্রে এ প্রশনটি সরাসরি জিজ্ঞাসা করাতে বাটা তার জবাব দেন। এ জবাবে তখন এক সমস্যার সন্টি হয। কিন্তু তাঁর মাতৃত্যুর পরেও তাঁর প্রতিস্ঠানের উত্তব্বোত্তব উন্নতি বাটার সমাধিফলকে খোদিত নিম্নলিখিত বাক্যটির সত্যতা সপ্রমান করেচে। ঃ “এই ব্যপ্তি তবি কাজকম এমনভাবে সাব্যবস্থার সঙ্গে সম্পন্ন করতেন যে তিনি যে কোন সময সব কিছু চুকিয়ে চলে যেতে পারতেন৷ ” ] আমার ব্যবসায্যের উত্তরাধিকার সমস্যার মীমাংসা আমি করেছিলাম ৩৬ বছব পাবে, যখন আমি আমার জগতো সেলাইয়ের দোকানে একজন সাহায্যকারী ভূত্য নিযক্ত কবি। আমি কখনোই সাহায্যকারী নিযক্ত করতাম না, যদি আমি এমনভাবে কারখানার ব্যবস্থা করতাম যে আমি না হ’লে চলে না। আমার কারখানায় এমন লোক নেই যে না থাকলে চলবে না। এমন লোকও আমরা চাই না যে চিরকাল মজার থাকতে চায। কয়েক বছর পাবে আমি একজন মজরকে পদচ্যুত করি। সে এলিভেটরের সাহায্যে জাতের বানিডল নিয়ে যেত না, নিজের পিঠে বোঝা বহন করত। আমি তাকে যখন একথা বলি, সে জবাব দিলে-সে সৎপথে থেকে চিরকাল খাটতে চায়, উন্নততর ব্যবস্থা করা ডিরেক্টরের কতব্য, তার নয়।