छैमान् वाशेन्न आफ्धजगैयमौं ܠ ܓ হায়! পাঁজিবাদীদের আত্মা কি নিমমি, সংসারের কি অবিচার। ভদ্রশ্রেণীর অপেক্ষা কত বেশি খাটুনি খাটতম আমরা, ছাঁটার সময়ে আমরা কাজ সদর, করতাম আর তারা আটটা নটার কমে বিছানা ছেড়েই ওঠে না। তাবা ষে পরিমাণে টাকা ওড়ায় তার সিকিও আমরা ব্যয় করতাম না। কাফে বা রেস্তরীতে গিযে আমরা দ’’ ভাই মোট একটি ছোট গ্রাস বিয়ারের অর্ডার দিতাম।--তাতে লোকে আমাদেব ব্যংগ কবতে ছািড়ত না, কাফের মালিক আমরা ঢুকলেই বক্তদন্টিতে চাইত। ধর্মপান তো করতামই না। তব ও ভদ্রসমাজে মিশবার ধৰ্ম্মন্টতার মধ্যে আমাদের শাস্তিভোগ করতে হ’ল—এবং কারখানার মালিক श«3ा अप्राकाशा ७ लाठ श'ळे । আমার দাদাকে এ সময় তিন বৎসরের মেয়াদে সৈন্যদলে যোগ দিতে আহবান করা হ'ল। হিসাব করে দেখা গেল, বাজারে আমাদের সাইকরা ৮০০০ ফ্লোরিনেল হাইেডনোটি ছড়িযে রয়েচে, এ ছাড়া খাচরো দেনাও দাঁড়িযেচে কযেক হাজার ফ্লোরিন- অথচ আমাদের কারখানার মালমসলা ও যন্ত্রপাতির দাম একশো ফ্লোরিনও হবে না। তখন দাদা আমায পবামর্শ দিলেন কোটে দরখাস্ত দিয়ে দেউলে হবার 2ჟYლr“zil &Tთtit\ტ t বিলের দেনা শোধ হওযার কোন উপায় রইল না । আমাদের পাওনাদারেরা কড়া কড়া কথা SkBDBDk DDYSS DDB uBBuBBD LDBB DBB BBB LBBBD BBB BD BB S DBBBS BDBBB ruBDk LD DBBD BB0 BBBBB LB BDBBBBB gyttu BBS yBuBu uBD BB DBBBD0 geBeLL DB সমযে, বা অামাব বাল্যের গরমহাশয় আমাকে হাতের লেখা শেখাতে তদপেক্ষা অধিক অধ্যবসায দেখােন নি। কুমে ক্লামে আমার মনে হ'ল পাওনাদারদের কথার মধ্যে অনেকখানি সত্য নিহিত আছে। HBHBD D BBBB BDBDBBBB BBB BBBBBBL S LLBDBBBB D D BBD D DSBD S BBB S DD DBB00 মিউনিসি পালিটীর ধনভান্ডার হাতে থাকা দরকার। সেই থেকে আমি ভদ্রসমাজে মিশবার দরাশা ত্যাগ রলাম। পান ভোজনের আন্ডাও ছাড়লাম। সব সময় জীবনের সনেীতি সম্পবন্ধে চিন্তা করতে করতে আবিস্কার করলাম যে, সময় নষ্ট না করে সে সমযটা অর্থ উপাজনের চেষ্টায় ব্যয় করাই কতবা, হাতের কাজ করলেও কোন দোষ নেই।--যদিও তাকে এতদিন অভিদ্রোচিত বলে মনে মনে ঘণা করে এসেচি। কিন্তু একখন্ড বরফ জবলন্ত চুল্লিতে ফেলে দেবার মাহতেই যেমন সে গলে যায় না-তেমনি আমার ভদ্রশ্রেণীতে মিশবার প্রবত্তিকে তখনি মন থেকে মাছে ফেলতে পারলাম না। দোকানের এক অন্ধকাব্য কোণে আমি যন্ত্রপাতি নিয়ে বসতাম, সেখান থেকে আমায কেউ দেখতে পায় না। অথচ কেউ ঢুকলে আমি দেখতে পাই । আমার অবস্থা যে অত খারাপ হয়ে গিযেচে, আমি যে নিজের হাতে জতো সেলাই করাচি -এটা কেউ না দেখে। ক্রমশ এ লড়াজা আমার চলে গেল। কাজে সবটুকু মন চলে গেল। মনে হ’ল, অলস লোকদের অন্যাকরণ করে- তা তারা ভদ্র বা অভদ্র যে শ্রেণীরই কেন হোক না - আমি কি নিবন্ধিতার কাজই না করেচি " ত্রুমে কমই আমার চিত্তবিনোদনের একমাত্র উপায় হযে উঠল - দেখলাম কঠোর পরিশ্রমই মনকে তৃপিতি দেবার প্রকৃষ্ট উপায। নিজের হাতে মাজরের কাজ করে আমি মিতব্যয়িতার সঙ্গে মালমসলা ব্যয় করবার ও বিভিন্ন কােজ সহজ উপায়ে করবার নানা রকম উপায় আবিস্কার, করলাম। এই সময় থেকে মালধন বা কেড়িটের দশিচন্তা আমায় বাধা দিতে পারে নি কখনো। তৈরি মাল ভিয়েনাতে বিক্ৰী করে নগদ পয়সা ঘরে আনতাম, তবে জিনিসের মল্য নির্ধারণ সম্পবন্ধে তাদের মতেই মত দিতে হ’ত আমায়।
