পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

हैबान, बाौका त्राचौर्माौ SS আমার মনের মন্দিরে এ একটা আদর্শবাদ। ধীরে ধীরে মতি পরিগ্রহ করছিল। আমার কমের নবতর ভিত্তি এই আদর্শবাদের উপর প্রতিষ্ঠিত- —যদিও আমার পরানো সোস্যালিস্ট মনোভাবের সঙ্গে বৰ্তমান আদর্শবাদকে যথেষ্ট লড়তে হয়েছিল। আমার বহুধারা বলতেন। আমার কারখানা ছোট, সতরাং দলটি পাঁজিবাদী ও শোষকের দলে আমি পড়ি না। ওদের মত নরপিশাচ নাই আমি । আখ্যায় অভিহিত করলে আমি মোটেই সখী হতাম না। সংঘবদ্ধভাবে ব্যবসায় সম্পবন্ধে “ামি পড়ােশানো ও চিন্তা যথেস্ট করেচি। যখনই এ নিয়ে ভেবেচি, তখনই আমার মনে পড়তো আমার ভাইয়ের সঙ্গে মিলে ব্যবসা করার কথা। যখন সব রকম কাজের আলোচনাই হ’ত শব্ধ।--কিন্তু হ’ত না কোন কাজ । সংঘবদ্ধভাবে ব্যবসার বহ, দোষ আমি প্রত্যক্ষ করেচি - বেশি লোক নিয়ে তো দারের কথা-- দই ভাইয়ের সম্মিলিত ব্যবসায়ের মধ্যেও অনেক গলদ আছে। আমার আব্বারা অন্তত, ওভাবে ব্যবসা সম্পভব নয়। যদি আমার কথা শেষ পর্যািশত না দাঁড়ায়, এগুনো আমি আমার ভাইকে নিয়েও ব্যবসাব্য BBBBD DBuDB BBB SS BDDu g BBB DBB BDBBB BLSSDO ttBrBBe BDS YLLD Bg BBB DDBD BBB অামাব হকুম এ ফামে সকলকে মেনে চলতে হলে । আমার ভাইয়েরও সম্পমতি পাওয়া গেল। আমি ভেবে পাচ্ছিলাম না যে, কোম্পানীতে অংশীদারদের মধ্যে লভ্যাংশ বণ্টন করে দেওয়ার প্রথা প্রচলিত, সে কোম্পানীর ব্যবসা কিভাবে চলে। কিন্তু এ অবস্থায় আমি জামান ও আমেরিকান বিরাট যন্ত্ৰগলি কয় করে কারখানায় নিয়োগ করবার অর্থ কোথা থেকে পাই । এ সমস্যার কোন সমাধান করে উঠতে পারলাম না। এর একমাত্র উপায, আমি যেখানে আছি সেখানেই থাকা । অৰ্থাৎ আমার পর্বকার অনভিজ্ঞতার ফলে যে অবস্থাকে শোষক ও পাঁজিবাদীর অবস্থা বলে ঘণা করে এসেচি - আমায় যদি আমার দেশ ও জাতিকে সেবা করতে হয - শুষ্কৰে আমাকে সেই কারখানার মালিকষ্ট হতে হবে। এ ছাড়া অন্য উপায়, সমস্যার অন্যবিধ সসমাধান আমার নজরে পড়ল না। মনের সঙ্গে যাদ্ধে জয়লাভেব পরেই এল আর্ট ঘোড়ার জোরের সন্টীম-এঞ্জিন ইস্পাতের কাঠামোতে BDBBS BDB BBB BBB SEE BDBBB sOBB BBDB BB D uBuBDS BBDBD BDBE BBD DBBD BBB দেখেছিলেন। যদি ও সে চিমনি পাতালোহার তৈরি মাত্র, তবুও গোড়াতে এই যথেষ্ট। ১৯০৪ সালে কারখানার তিনটি লোহার চিমনি ধর্ম উদগীরণ করতো। প্রথম প্রথম আমি ছোট, পরোনো সন্টীম-এঞ্জিন কিনতাম, তার দ্বারা ভাল কাজ পাওয়া যেত না এবং শীঘ্রই উন্নততর স্টীমএঞ্জিনের প্রয়োজনীয়তা অনভিধ করলাম। আরও বড় একটা কারখানা ঘরের এবং যন্ত্রপাতির দরকার হয়ে পড়ল । সম্মখে বহ, নবতর সমস্যা, যার সমাধান হওযা অবিলম্বে প্রয়োজন -এ অবস্থায় আমি শািন্ধ আমার নিজের সংকীর্ণ অভিজ্ঞতা ও মলধনের উপর নির্ভর করে থাকতে পারলাম না। ইউরোপের দেশসমােহ ভ্ৰমণের পরে আমার অভিজ্ঞতাও যথেস্ট বলে মনে হ’ল না। সতরাং সেই বৎসবে আমি আমেরিকায় রওনা হই, সঙ্গে নিলাম কারখানার তিনজন তরুণ মজার। আমেরিকায় অনেক নতুন জিনিস প্রত্যক্ষ করলাম এবং সাধারণ মাকিন নাগরিকের ব্যবহার ও চালচলন আমাকে মগধ করলে। যে কাজই সে কারক না কেন, তার আভিজাত্য নিয়ে সে মাথা ঘামায় না। এ ধরণের তুচ্ছ সামাজিক সমস্যার সমাধান করে রেখেচোন দ পােরষি আগে তাদের পিতামহেরা।