পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SR ty आन बांद्र जापाअौवचौ মাল ভিন্ন উপায়ে উৎপাদন করাচি। যশোেধর সময় যাঁরা এখানে কাজ করেচেন, তাঁদের পক্ষে বর্তমানের কাব্য সম্পপণ নােতন। তখনকার আমলের সামরিক জােতা গড়তে বেশি কারিকরীর প্রয়োজন ছিল না, কিন্তু এখন তার চেয়ে অনেক শিক্ষা ও কৌশলের প্রয়োজন হয় জনসাধারণের জন্যে সস্তা জাতোর যোগান দিতে । উৎপাদনের সংখ্যা না বাড়ালে আমরা শ্রমিকদের বেতন দিতে পারি না, মুচুকুন্তীঃ দারণ DBBDBDBD BD DDBDB rBBD DDSSS DBD BSBDD uuDDB BB BArS BB DBDB BDDB DDD দিন কঠিন হয়ে পড়েচে । মালের দর কমার মাখে, ব্যবসায়ীরা যথেস্ট সতকতা অবলম্ববন করেচে। হঠাৎ কেউ কিছু কিনতে চায় না। জনসাধারণের মধ্যেও অনেক দাশিচন্তা দেখা দিয়েচে । এ বাজারে ব্যবসা চালান খবই কঠিন কাজ। দোকানে প্রায়ই চিঠি আসে, খারিন্দারেরা অড়ারী মাল না পাঠাবার অনবোধ "জানিয়েচে। এ অবস্থায় আমাদের নিজেদের দোকান বিস্তৃততর ভাবে ছড়াতে হয়েচে দেশের সর্বত্র। যদি আমাদের মালধন নিঃশেষ হয়ে যায়। তবে আপনাদের মজরি ও মালের দাম আমরা দেবো কোথা থেকে ? সংবিধার মধ্যে এই দোকানের মাল ধীরে ধীরে কাটচে। আজকাল লোকে যন্ধের সমযে যে গড়নের জগতো বাজারে চলতি ছিল, তা অপেক্ষা ভিন্ন গড়নের জাতো কিনতে চায়। অতএব আপনারা এই ধাবণের জন্তো তৈরি করতে আমাদের সাহায্য করন এবং দোকানের ম্যানেজারদের মাল কাটাবার পন্থা নির্দেশ করান। অবশ্য আমি জানি এ কাজ। আপনাদের সকলেব পক্ষেই গারতের, নতুন ধরণের জতো তৈরির কাজ আমাদের শিখতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে জনসাধারণের চাহিদা মিটাবার মধ্যেই আমাদের নিজেদের মঙ্গলও নিহিত, তবেই এ কাজ আমাদের পক্ষে সহজ হয়ে উঠবে। যারা গোড়ালির পেরেক এমনভাবে ঠুকে দেয যে সেলাইওয়ালা সত্য চালাবাব জাযগা পায না, তারা মণ্ডগলের পরিবতে অমঙ্গলের সজ্জিন্ট করচে। এ ধরণের জন্তো টেকসই না হওযায যাবা কেনে তাদের পয়সা নকেট হয়। এ জাতোর গোড়ালি দ’মাস যেতে না যেতে খসে পড়ে এবং সহজে জল জাতোর মধ্যে ঢুকবার পথ পায়। ফাঁকিবাজ মেজরেবা কাজে বাধাবিঘের সলিট করে মাত্র, কাজ অগ্রসব হতে কিছুমাত্র সাহায্য করে না। ফলে আমাদেব কারখানায় মজব পিছ জাতো তৈরির বেট গড়ে দৈনিক দেড় জোড়া, সেখানে আমেরিকার কারখানাসমহে মজর পিছ দৈনিক মাল তৈবির রেটিং निभाँ खाgा। “কিন্তু এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কারা? আমাদের হাতে পয়সা কম, দারিদ্র্য ঘোচে না, যেখানে মাকিনি মাজারেরা দ’জোড়া ভাল জাতো কিনতে পারে, সেখানে আমাদের মজরদের পাযে তালি দেওয়া ছোড়া জাতো। আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা কত শোচনীয় আমেরিকার সঙ্গে তুলনায়। এর কারণ আমাদেব মজিবেরা দৈনিক দেড়জোড়া জাতো তৈরি করে, সাতবাং তাদের মজরির হারও কম। আমাদের দেশের একজন কারখানার মালিকের চেয়ে আমেবিকার একজন মক্তর অনেক বেশি। সখে স্বচ্ছন্দে থাকে। আমাদের দেশে মজারেরা মোটরগাড়ি কিনতে পারে না, যদিও মোটরগাড়ি থাকলে কাজে যাতায়াতের কত সংবিধা হয়। মাক্যিন দেশে বেশির ভাগ শ্রমিকের মোটরগাড়ি আছে। এর জন্যে শািন্ধ আপনারাই দায়ী, এমন কথা আমি বলচি না। আমরা সকলেই সমান ভাবে দায়ী । মাকিনদেশের মজরদের মত অভিজ্ঞতা নেই। আমাদের, ওদেশে কি শ্রমিক কি কেরাণী নিজের নিশের কাজে সকলেই দক্ষ। আমাদেরও ওদের মত কম ক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা অজািন করতে হবে, তার উদ্দেশ্য হবে যাদের জন্যে আমাদের এই পরিশ্রম, সেই জনসাধারণের সেবায় যেন আমাদের শ্রম সাৰ্থক হয়ে ওঠে।