পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

96) धान वाीव्र आजकौवनौ অত্যন্ত সাহসী ব্যক্তিরাও নিরৎসাহ হয়ে পড়েচে গরমের দরন। ফলে কারখানার উৎপাদনের হার নেমে গিয়েছে, যেখানে উৎপাদনের হার বন্ধি পেলে শ্রমিকদের মজরি শতকরা পাঁচভাগ বাড়তো, সেখানে শতকরা পাঁচভাগ কমে গেল। চামড়া পরিভাকারের কারখানার মজারেরা এ গরমে কাজ করতে পারচো না, জলাভাক ও উত্তাপ বান্ধির দরবন পাওযার হাউস ও যন্ত্রশালাতেও আশানরূপে কাজ হচ্চে না। উত্তাপরােপ শত্রর সঙ্গে আমাদেব সর্বদা যন্ধ করতে হচ্চে প্রাণপণে, কাজ কি করে এগোয় ? আমাদের মনে ব্যাখতে হবে, এ এক ধরণের যন্ধ, এবং এ যাদ্ধে জয়ী হতে হবে। আমাদেব। কমেব মধ্যে, সাহসের মধ্যে আমাদের নিজয় নিহিত। এতে কাজ বাড়বে, কাজ বাড়লে মজারীও বাড়বে। তবে আমরা দেশের বাইরে কাবখানার তৈরি মালা রূপস্তানী করে তার বদলে আরও কাঁচামাল ও খাদ্যদ্রব্য আমদানী করতে সমর্থ হব। উত্তম খাদ্য, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও নিযমের বাঁধাবধি -সংক্ৰামক বেগকে দরে রাখবার এই কয়টি সদ্যপাষী। যন্ধের সময। এর পরীক্ষা হয়ে গিযেচে । আমাদেব দেশে সংক্ৰামক পীড়া এখনও অনেক কম, কারণ আমরা প্রচুর খাদ্যদ্রব্য পাই। কিন্তু এই খাদ্যদ্রব্য আসে কোথা থেকে ? আমাদের শ্রম ও উৎসাহ আমাদের কম নিৰ্ম্মঠাই এর জনক। ਜ [ ১৯২২ সালেব শীতকাল। বিনিমযেবে হার অসম্ভব বকম নেমে যাওযান্য শীঘ্ৰ ইউরোপ ও চেকো শেলাভাকিয়ায় অৰ্থনৈতিক দদিৰ্শন সমাগত, এটা বেশ সসপ্যািট বোঝা যাচ্চে। কেউ জানে না। এ অবস্থােব উদ্ভব কেন হ’ল বা কিসে এব। প্রতীকার হবে। বাটাব নিম্নলিখিত বস্তৃতাটি সেই দদিনের মাখে। ১৯২২ সালেব ২৮শে জানিয়াবী প্রদত্ত হয চেক দেশে প্রচলিত ক্লাউনের দাম অসম্ভব বকমে উঠচে, নামচে। কোথায যে তাব দাম এসে ঠিক হয়ে দাঁড়াবে, তা কেউ বলতে পারে না। পশ্চিম অঞ্চলের দেশগলিব সঙ্গে ব্যবসা চালান অসম্পভপ হযে উঠোঁচে, কাবণ ক্ষতিব পরিমাণ দাঁড়ায অত্যন্ত বেশি। পাব অঞ্চলের সঙ্গে ব্যবসাও আশাপ্রদ নয আদৌ । দোকানে যথেস্ট মাল ঠাসা, মালের কাটতি নেই। গত বসন্তকাল ও শরৎকালেব মত এধাবেও আমাদেব যথেস্ট ক্ষতি সহ্য করতে হবে। অনভিজ্ঞ লোকদের বোঝান শান্ত হবে যে এক কিলো ওজনের চামড়াব তৈরি ভাল জাতো একজোড়া ১১৯. ক্লাউন খােচরা এবং ৯৫ ক্লাউন পাইকাবী দবে বিক্ৰী করা কত অসম্ভব, যখন এক কিলো ওজনের জ,তেবে সোলেব চামড়ার দর ১০০ ক্লাউন। একথা তাবা আরও বঝেতে পাববে না যে এ অবস্থা হওযা সত্বেও গাত সপ্তাহে জাতোর কারখানাতেই শ্রমিকেরা সবোচ্চ হাবের মজরি পেয়েচে অন্য অন্য ব্যবসাব So জাতো তৈবির ব্যবসা ক্ষতি সহ্য করেও চালাতে হচ্চে, নতুবা কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। মজারেরা না খেযে ময়ে । { অবস্থা ক্ৰমেই গারতের হয়ে ওঠে। বাটা কিভাবে ক্রমবর্ধমান বাধা-বিঘ্যকে জয় করলেন, তাঁর ১৯২২ সালের ৩রা জানায়ারী তারিখের প্রবন্ধ থেকে আমরা জানতে পারি। ]