পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चिान बात जsअवन। OS কারখানায় প্রমিকদেয়। জলযোগ একখানি সংবাদপত্র আমার বিরুদ্ধে হাদিসত সহরের গবৰ্ণমেণ্ট প্রতিনিধির কাছে নালিশ জানিযোচেন যে, আমার কারখানার মজরদের আমি কারখানায় জলযোগ কবতে বাধ্য কবে তাদেব গাহসিােথ জীবনে বিশঙ্খলা আনয়ন করাচি। উদাহরণ সম্বরপ তাঁবা দেখিয়েচেন একটি মহিলা তীব স্বামী পরিত্যাগ করেচেন, কারণ তাঁর স্বামী জলযোগ করতে বাড়ি যেতেন না। গবৰ্ণমেণ্টের প্রতিনিধি মহোদয আমাকে যদি এ বিষযে জিজ্ঞাসা করতেন, আমি নিম্পেনান্ত উত্তর দিতাম। আমাদের ব্যবসাব পক্ষে সমযটা খারাপ। অন্য নেই। অথচ কারখানাযা অনেক মজার পষতে হচ্চে। আমাদেব দেশে জাতোর কাটতি নেই যা আছে সে অন্যপাতে মজব রাখতে গেলে এক পঞ্চমাংশ মজত্ব বেখে বাকি সবাইকে জবাব দিতে হয। বিনিমযেব অসবিধাব দরন বস্তানীব কাজ প্রায় বন্ধ। প্রত্যেক দেশে বিদেশী জাতের ওপব উচ্চ হারে ট্যাক্স বসিযে দেশী জন্তোব ব্যবসা বাঁচিযে ঘেখেচে । যে সব দেশে আমদানী মালোব ওপর টাক্স নেই। আমেবিকার কাবখানাগলি সে দেশে সস্তায্য আমাদে বা চেযে অনেক ভাল কোযালিটিব জাতো পাঠাচ্চে। সেখানে মাসে মাসে ফ্যাশান বদলায়, সতরাং কারখানাব মালিকে বা তাদেব বাড়তি বে। ফ্যাশনেব জাতোগলি লোখে লাখে বিদেশে পাঠাতে পাবে। এই ভীষণ অবস্থােব সম্পমখীন হষে অনেক কাবখানা কাজ একেবাবে বন্ধ কবে দিতে বাধ্য হযে১ে অনেকে মজবদে বা মজবিব হাবি কমাতে বাধ্য হযোচে । আমি এই সমস্যাব সমাধান করেচি অন্যভাবে। DBBBB BBBBBBBBD SDBBDD BBBBB BBB KEB BBB BDD BDBDB D BBBS BB BBBBDBB BBBB হবে । কিন্তু মজবির হাব কমান চলবে না। কিভাবে আমবা এব। সমাধান কাবলাম ? জাতো তৈরিব খরচা কমিযে। কাবখানার কমচাবীদের মিত্যব্যযী হতে হবে, এই ঠিক কবলাম। বিশেষ কবে মোটা বেতনের কমচারীদের। জলযোগের সময বাড়ি যাতাযাত কবিতে যে সময় ব্যয তয, জলখাবাব তৈবি কবতে যে কষলা পোড়ে, সেগলি পাঁচাবাব জন্যে কাবখানায প্রত্যেকে জলখাবার খাবে ঠিক হ’ল। অতএব সংবাদপত্রে আমায অকারণ দোষ দিযেচে এজন্যে। আমার আটজ্ঞান সহকমী আমােব নিমন্ত্রণে আমাব টেবিলে জলযোগ সম্পন্ন। কবতেন। কাবণ তাঁবা বঝেছিলেন এ বিপদের সময় নিজ নিজ ব্যক্তিগত সখিসর্বাচ্ছন্দা বলি দিযে যিনি হাজার হাজার মজীবের মাখের অন্নগ্রাস বাঁচাতে রাজি নন, তিনি শ্রমিকদের মালিক হওযাব অন্য পযর্ন্ত। कां ना दृबका छौबन? { বাটার ব্যবসায্যের মািলনীতি আলোচনা করলে দেখা যায, তিনি বঝতেন। আমার খরিদারদের পক্ষে যা মঙ্গলজনক, আমার কারখানার ও শ্রমিকদের পক্ষেও তাই মঙ্গলের পথ। আজকাল এ নীতির সত্যতা অনেকে উপলব্ধি করেচেন, কিন্তু ১৯২২ সালে বাটা যখন এ নীতির প্রবর্তন করেন, তখন অনেকে বাটাকে স্বপনদুটা, খেয়ালী বলে ভেবেছিল। শােধ ভাববাদ নয়, বাটা কম ক্ষেত্রেও সেগালিকে প্রযোগ করে দেখিযেছেন কাজ বন্ধ করে হােত পা গটিয়ে বসে মাতুর পথে অগ্রসর হওয়ার চেয়ে সংগ্রামশীল জীবনও অনেক ভাল। ১৯২২ সালের ২৬শে আগস্ট তারিখে তাঁর প্রদত্ত বস্তৃতা থেকে এ নীতির ব্যাখ্যা আমরা জানতে পারি। ]