Sp छैबान बाछैद्ध आज्रछौंबमगै সমস্যার সমাধান করতে হ’লে চিন্তাশীল ব্যক্তি তাঁর মস্তিক্ষককে পােশ বিশ্রামের অবকাশ দেবেন, মস্তিঙ্কের পশিষ্টসাধনের উপর্যন্ত খাদ্য গ্রহণ করবেন, যেমন ব্যায়ামবীর পালোয়ানেরা ক্ৰীড়া প্রদর্শনের পাবে নিজেদের মাংসপেশী সবল রাখে। জগতের যত কিছু শক্তি, মানষের ধনসম্পদ, পথিবীর খনিজ ঐশ্ববৰ্য-সব মানষের চিন্তাশন্তির কাছে পরাজিত, মানব মস্তিকের ভৃত্য। তবে সেই মস্তিক্ষককে কাজে খাটাতে হবে। --নতুবা কিছু হবে না। আমাদের দোকানে বিক্লেতা ও ক্রেতার বন্দৰ জিনিসের মাল্য নিয়ে এবং শ্রমিকদের ঝগড়া তাদের মজরি নিযে-অনেক চিন্তা করে এ সমস্যার সমাধান কবেচি আমি। কিন্তু আমার কারখানার শ্রমিকদের মধ্যে ঝগড়া ও সন্দেহের কোন মীমাংসা এখনও আমার দ্বারা সম্ভব হয় নি। কারণ শ্রমিকদের আয় নিভাির করে তাদের ডিপার্টমেন্টের কাজের পরিমাণের ওপরে। অনেক শ্রমিকদের মনে ধারণা, কাঁচামালের দাম যদি কম দেওযা যাস এবং উৎপন্ন মালের দাম যদি বেশি। নেওয়া যায়, তবেই তাদের ডিপার্টমেন্টের লাভ বাড়বে, সঙ্গে সঙ্গে তাদেবও আমি বাড়বে। এ থেকে দাঁড়ায় অসাধ্য প্রতিযোগিতা। ডিপার্টমেন্টের অযথা পবিশ্রম ও কাঁচামালের অপব্যয় হয। এ থেকে। মনে রেখো গ্রীসের সবাপেক্ষা বড় ব্যবসাদার আলেকজান্দাবকে কি জবাব দিয়েছিলেন। আলেকজান্দার তাঁকে বলেছিলেন, “আপনি কি করে এত ধন উটপাজন কবলেন ?” তিনি উত্তর দিলেন---“আমি বেশি দাম দিসে জিনিস কিনি এবং সসন্তাষ বেচি৷ ৷ ” আমাদের দোকানে দরদস্তুর নেই। জিনিসের সাঁধা দর- সেই প্রথম এবং সেই শেষ কথা । খারিন্দাবের গপত মনোভাবকে পাব থেকে বঝে নিয়ে আমবা কাজ কবি। আমাদের সাফলোল মলে দ’টি ব্যাপার থাকা আবশ্যক-রাষ্ট্র, দেশ ও আমাদের ক্রেতাদের ওপব আমরা যেমন সাধ বাস্তাব কবলো, আমাদেব শ্রমিকেরা তাদের নিজেদের মধ্যেও যেন পাবসপিরেব প্রতি সাধ ব্যবহার কবে। সবাই মিলে মিশে পরস্পরের সহযোগিতা করেই আমরা জনসাধারণের সেবা কবতে পাবি এবং আমাদেব অবস্থান সচ্ছল করে তুলতে পারি। काम्नथानाम ध्यब्राटझन्न आक्रम uuB DDB BBB DBBBBDDBD BuBBD DBBBBB BB BBuDS rrB uB DuBDuBD BB BBDBu yBB আর শােধ, শ্রমিক থাকবে না, সেও বালসাযী হযে উঠবে, এটা তিনি বঝেছিলেন। শ্রমিক শধে তার মজরি চায়। কিন্তু সে যখন তার বিভাগের লাভাংশ পাবে, তখন সে ব্যবসায়ী 0SB0 B S B uBBD DBD DDBB BBBB BDBB DDBBDLS BBDBrBB BB DBBLS S BBBBBBB সবাথ ও তার ব্যক্তিগত সাবাথ তখন হয়ে উঠবে তা ভিন্ন। যে শ্ৰমিক শােধ মজরি চায়, সে তার মজবির অনপাতে খাটলে। কারখানাব উন্নতিকল্পে সে নব পন্থা আলিঙ্কারেব চেষটা করবে না। কিন্তু যখন শ্রমিক বঝেবে, এ কারখানা তাদের নিজেদেরই, তখন সে অন্য মানষ হযে উঠবে। তার মস্তিক্ষক থেকে এমন পন্থা বার হবে, যার পরিমাপ নেই কিলত কেতারা উপকৃত হবে তা থেকে। ব্যবসায্যের উন্নতি নিভাির করচে সেই ব্যাবসায্যের ম্যানেজার, শ্রমিক, বিক্রেতা প্রত্যেকটি মানষের সম্মিলিত ইচ্ছাশক্তি, উদ্যম, আবিক্রিযা ও কম কুশলতার ওপর। যে যত ছোট কাজই কবকে না কেন, নিজের নিজের বিভাগের কাজ যাতে ভাল চলে, এজন্যে সে যদি পলথা আবিস্কারের চেষ্টা করে তবে তাদেরও উন্নতি, ব্যবসায়েরও উন্নতি।
