পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

WSR छैआन बाछैब्र आरुबखौंबमगै যে ব্যবসায়ী শােধ নিন্দা ও কুৎসা রটিয়ে বেড়ায় তার প্রতিদ্বন্দৰী অপর ব্যবসাদারের, কোন দিনও সাফল্যলান্ড ঘটবে না। তার আদলেট। যে প্রতিদ্বন্দবীর ভুল। সকলের কাছে প্রকাশ করে দেয়, সে নিজে গরীব থেকে যাবে চিরকাল। ব্যবসায়ে সাফল্যলাভ হবে তার, যে ক্রেতাদের সঙ্গে সমিন্ট ও ভদ্র ব্যবহার করে, যে প্রতিদ্বন্দৰী ব্যবসায়ীর গণগলি অনসরণ করবার চেষ্টা করে। প্রতিযোগিতার ভয় করলে চলবে না। তারা বহন্দরে আছে, হাতের কাছেই রয়েচে আমাদের ভয়ের জিনিস। ধারো না কেন, যদি আমাদের দোকানের জানালায়, টেবিল-চেয়ারে ধলো থাকে, দোকান দেখতে অপরিস্কার-অপরিচ্ছন্ন হয়, তবে আমাদের নিজেদের সর্বাস্থ্য খারাপ তো হবেই, কোন ক্রেতা DDB LBDBB D DDB DS কোন দেশের ধনদৌলতের পরিমাণ বোঝা যায়। সেখানকার ব্যবসায়ীদের অবস্থা দেখে। দরিদ্র ব্যবসায়ী ক্ষদ্র ব্যবসা নিয়ে থাকে, ক্লেতাদের সব অভাব তারা মেটাতে পারে না, তাব সদিচ্ছা থাকলেও পারে না। সে দোকানে সাহাষ্যকারী কর্মচারী রাখতে পারে না, তাদের ভাল বেতন দিতে সে অক্ষম। অনেকে পার্থিব জিনিসে দারিদ্র্য পছন্দ করেন। যাঁরা বিষয়াসন্তু নন, তাঁদেব কথা সর্বতন্ত্র । কিন্তু শিল্পী, কারিগর বা ব্যবসাযীর পক্ষে দারিদ্র্য শােধ তার পক্ষে অমঙ্গলজনক নয়, তাব দেশ, তার জাতিকে দরবস্থা ও দারিদ্র্যের অমঙ্গলজনক পথে নিয়ে যায়। শিলপী বা ব্যবসায়ীর কর্তব্য ধনী হবার চেষটা করা, নিজের অভিজ্ঞতা ও ব্যাবসায়কে উত্তরোত্তর বাড়ানো, উন্নত করে তোলা। যদি সে তার সন্তানদের জন্য অন্য কোন সম্পপত্তি না বেখে শােধ তার সদিচ্ছা ও সৎ আদর্শ রেখে যেতে পারে, তবে সে তাদের ভবিষ্যৎ উন্নতির পথ সংগম করে দিয়ে যাবে, সন্তানও শ্রদ্ধার সঙ্গে তাকে সমরণ করবে। আজীবন । आम बाबलादन कि प्रारे একটা দেশেব অধিবাসিগণের অবস্থা তখনই ভাল হতে পারে, যখন উৎপাদন ব্যবসায়কে সাহাষ্য করে, ব্যবসা উৎপাদনকে সাহায্য কবে। মাল তৈরি করার কাজে নিযন্ত শ্রমিকেরা দ’পয়সা পায় এবং সেই মালের যারা ব্যবসা করে, তারাও মোটা লাভ করে। শিল্প ও ব্যবসায় উভযের একত্র সম্মেলন ক্রেতাকে সস্তা জিনিস সরবরাহের একমাত্র উপায়। ব্যবসায়ীর প্রধান উদ্দেশ্য হওয়া উচিত কিভাবে ক্লেতাকে সসন্তা জিনিস দেওয়া যায়। ব্যবসায়ী বা সমাজের বড় সেবক। ব্যবসার অবস্থা খারাপ হ’লেই দেশের অধিবাসীর দদশা সর হয়। আমাদের ব্যবসায়ের প্রধান দোষ দাঁড়িয়েচে যে, উৎপাদন ও শিলপ বিবতিত প্রণালীতে এসে দাঁড়িয়েচে বিংশ শতাব্দীতে কিন্তু ব্যবসায়ের রীতিনীতি রয়ে গিয়েচে মধ্যযাগে। বৰ্তমানে কারখানার মালিকেরা জানে শ্রমিকদের মোটা বেতন ও সস্তায় ক্রেতাদের মাল যোগাবার একমাত্র উপায় অনেক মাল একসঙ্গে তৈবি করা। কিন্তু ব্যবসায়ের অবস্থা ভাল না হ’লে এভাবে মাল তৈরি করা সম্পভব নয়। যে মালটা কারখানায় তৈরি হবে, সে মালাটা কাটানো চাইতো ? ব্যবসায়ীরাই কেবল ক্রেতাদের মধ্যে জিনিসটা বিক্ৰী করতে পারে। ব্যবসায়ক্ষেত্রকে বিস্তৃততর করা আবশ্যক, যাতে প্রত্যেক ক্রেতা তার বাড়ির কাছাকাছি মালটা কিমতে পারে। যাঁরা ক্ষদ্র ব্যবসাদার, তাঁদের কাছে আমার একমাত্র বক্তব্য এই সব সময়ে তাঁরা যেন মনে রাখেন