পাতা:টমাস বাটার আত্মজীবনী - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y छैआन वाछैद्र आज्रबौंबनमै এমন কয়েকটি জাতি আছে যারা ব্যবসায়ীর সততার যথেস্ট মাল্য দেয়। ১৯১৯ সালে আমি মাসাচুসেটস, লিন, সহরে একটি আপিস খালে আমার টাইপিস্ট মিস আর-কে একটি ফানি চারের দোকান থেকে কিছু জিনিস কিমতে পাঠাই। মিস আর ফিরে আসবার পর্বেই আমার কয়েকটি বন্ধ ব্যবসায়ী আমার আপিস-ঘরে ঢুকে আমাকে ক্ষোভের সঙ্গে জানালেন যে আমার টাইপিস্ট একাজে কিছু কমিশন মারবাব চেন্টায়। ঘরচে। ফানি চারের দোকানী নিজেই আমার বন্ধ,দের জানিযেচে এবং আমার কাছে কথাটা বলতে বলেচে । উন্নত দেশসমােহ ব্যবসায়ের সততা রক্ষাব্য এ রকম উৎসাহী। অপব পক্ষে, আমি এমন সব দেশের কথা জানি, যারা তাদের ব্যবসাযী বান্ধীর কর্মচারীদেবী ঘাস দেয বা ব্যবসায়ী নিজে জেনেশনেও কমচারীদের ঘােস নিতে বাধা দেয় না। শািনলে অনেকে সখী হবেন ষে ব্যবসাযে যেখানে সততা বিবাজমান, সেদেশে কাবখানার মালিক বা ব্যবসায়ীদের অবস্থা ভাল, আর যে দেশে এমন সততা নেই, সেখানকার প্যবসাযীলা দ্রবিন্দ্র । এটা BBB BDBBS BBB BB DuBSBD tD BB BBBS BB BBBB BB BBB DBBB BBB ७a झकाट्ने ठूश । BDD D uuuLLD DBBS BBBBB LkBBB GB BBS BDl DD BBB BBBS S uBBuD মেনে চলেন, কিন্তু অনেকে ব্যান্তেক টাকা থাকা সত্বেও ঋণশোধে উদাসীন। তাঁদেব জ্ঞানা উচিত, টীকা জমাতে হ’লে আগে দেনা শোধ করে তারপব টাকা জমানো উচিত । बाह्रै ७ बाज्राम्राटङन्न अबिथा বাটাব অত্যন্ত আগ্রহ ছিল একটি বিষযে , শীঘ্ৰ যাতাযাতেব ও মাল পাঠানোব সংবিধা। তিনি ১৯৩২ সালে এ সম্পবন্ধে বলেন, “আমার বন্যাসেব আনপাতে আমার কাজেব পৰিমাণ অনেক বেশি। জীবনে এত কাজ এত অলপ সমযে কবার মালো বযেচে এ যাগেব শীঘ্ৰ যাতামাতেপ সংবিধা। আমি DBSBB DBB BBB BBB BBuDS D BBD BuB gSBB BBB BDBB BBSS BB BBBS BBDBB দেবারা এই আকাশপথে ভ্ৰমণেব কল আবিহুকাব কবেচোন, তাঁবা মানবজাতিকে বহ মৎসব এগিয়ে দিযে গিযেচেন সভ্যতাব পথে। মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এতদর ভ্ৰমণ কবেছি, যা পথে অনেক বৎসর BB BB BBBB BBLBLSS DD BBB BBB BDBBBBB S uBBBBB BB DBDBBD BDB BBB DBBBBD আগন্তবিক কৃতজ্ঞ থাকবে চিৰদিন । কিন্তু টমাস বাট যাতাযাতের একটি সহজ ও সনাতন উপাযেব ওপর বেশি জোর দিতেনরাস্তা। জিন্সন, সহরে তাঁর কারখানায় বাস্তাগলি পিচঢালা ঋজ, পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন। এ বিষযে তিনি রোম দেশেব অধিবাসীদেবী সমান। প্রথমবার মেষর নিবাচিত হবার পাবে তিনি পথের ওপর ব্রোঞ্চ অক্ষরে এই কযটি কথা লিখে দেন, “যে পথকে কমায়, সে জীবনকে দীর্ঘতর করে।” নিজের জন্মভূমি জিলান থেকে তাঁর চেস্টার ক্ষেত্র বিস্তৃত হয়ে পড়ে সমগ্র জেলায়, সমগ্র দেশে। তিনি সেন্টটা মোড় কমিটির সভ্য নির্বাচিত হবার বহ, পাবে রাস্তা সম্পবন্ধে পরবতী দশ বৎসরেব মধ্যে কি কি উন্নতি হওয়া সম্পভব তা ঠিক করে ফেলেন। ১৯২৮ সালে তিনি বলেন, রাসােতা তৈরি স্বারা বেকার সমস্যার আংশিক সমাধান সম্পভব।