পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ টম ব্রাউনের স্কুলজীবন। তখন তােমাদের বল ছুঁয়ে দিতে হবে। নইলে অন্য দল যদি ছোঁয় তাহলে তারা গােলের পরখ পাবে, আর আমরা যে পেছলিতে খেলি আমাদের ঠিক গােলের সামনে খেলতে হয়। আর বলটা আমাদের ধারে এলে ওপক্ষের বড় বড় ছােকরা। এসে বলের নাগাল ধরবার আগেই বল লাগিয়ে ফেরত পাঠান চাই। আর আমাদের সামনে যত সব বড় ছােরারা খেলে, আর সেইখানেই বেশীর ভাগ গুলতান বাধে। টম তাহার বন্ধুর কথিত পারিভাষিক তত্ত্বের মর্ম গ্রহণ করিতে যতই চেষ্টা করিতে লাগিল ততই উত্তরােত্তর তাহার শ্রদ্ধা বন্ধিত হইতে লাগিল, এবং তাহার বন্ধু ও তাহাকে অফ ইয়াের সাইড (১) পকিক (২) পাস্টস্ (৩, প্লেসেজ (৪) প্রভৃতি ফুটবল শাস্ত্রের নানা রহস্যের ব্যাখ্যানে প্রবৃত্ত হইল। টম বলিল “কিন্তু তােমরা দুই গােলের মধ্যে বল কি করে রাখ, বল বরাবর যে ভজনালয় পৰ্য্যস্ত কেন যাবে না ত আমি কিছু দেখতে পাচ্ছি না”। ইষ্ট উত্তর দিল “ত কেমন করে হবে, তাহলে যে বলটা কোটের বাইরে যাবে, এই যে তুমি কাকনের রাস্তা দেখছ, পেলার মাঠের এই ধার দিয়ে চলে গিয়েছে, আর ঐ যে ওপারে এলম গাছের সার, এই হল দুদিকের সীমানা, এর বাইরে গেলে বল ছুত হল, আর তাতে খেলা হবে না। আর তারপর যে বল প্রথম ছোৰে সেই খেলােয়াড়দের মধ্যে সিধে ছুড়ে দিবে। খেলােয়াড়ীর একটু একটু 1 - - - .. - - - - ... (১) খাড়া। (২) পলাশ, ও বল মাটিতে ফেলি। সাইবার পু েলখ। (৩) পড়তি লাশি, অর্থাৎ খ গত ইয়ে মাটিতে পড়ি ক্রমে লাৰি। ৬) গাশা লাথি, অর্থাৎ এ কৃষ্ণ ভূমিতে স্থাপিত বলে গেলে অঙ্কিমুখে না । | ১