পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/৩৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পক্ষিবিলাসী। రిన বলতে পারে যে গেছে মার্টিনমাসে সে খামারের মধ্যে এদের দুজনকে দেখেছেই দেখেছে' বলিয়া টম ও ইষ্টকে দেখাইয়া দিল। হােমস ইতিমধ্যে ভাবিবার অবসর পাইল। সে উইলিয়মকে বলিল “তা হলেই দেখছ ত, বাপু, তুমি কি দেখেছ ঠিক মনে করতে পারছ না, আমি ছেলেদের কথাই বিশ্বাস করি * জোতদার মহা জোরজবরি করিয়া বলিল “তা আমি মানি না। আজ ওরা আমার মুৰ্গীর চেষ্টায় গিছল, তাই যথেষ্ট। ধর, উইলিয়ম ওজনাকে। আমি বলছি তােমাকে এই দু ঘণ্টা ধরে ওরা ছোঁক ছোঁক। করে বেড়াচ্ছে” বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিতেই হােস উইলিয়ম ও মার্টিনের মাঝখানে আসিয়া দাঁড়াইল। “আমার দু ডজন বাচ্ছা মুৰ্গীকে তাড়িয়ে আধমরা করে ফেলেছে। ইষ্ট বলিয়া উঠিল বারে বাঃ, এ ত মন্দ চাটি নয়। আমরা ওর খামারের একশ গজের মধ্যেও যায় নি। এ দিকেই আমরা দশ মিনিটের বেশী আসি নি ; একটা বুড়াে চিমড়ে পেরু ছাড়া যদি কিছু দেখে থাকি, আর সেটা ছােটে যেন ডালকুত্তা।” | টম সেই সঙ্গে যােগদিয়া বলিল “সত্যি, হােম, যা বল্লে সব ঠিক ; আমি ধৰ্ম্মপ্রমাণ বলছি, আমরা ওর মুর্গীর দিকে যায়ই নি; একটা মাদী পেরু বেড়ার ভিতর থেকে আমাদের পায়ের কাছ দিয়ে স্কুটে পালাল, তা ছাড়া আর আমরা কিছু দেখিনি।” “রেখে দাও ওদের গল্পবাজি। উইলিয়ম তুই ওদের ধর, ধরে আমার সঙ্গে নিয়ে আয়।” উইলমকে তাহার চুল লাঠি সহ নিজ ছড়ি দিয়া তফাৎ করিয়া হােম বলিল -ততক্ষণ ডিগস পিস্তল ফোটানর মত সশব্দে আঙ্গুল মটকাইতে মটকাইতে আর একজন মুনিবের মহড়া আঞ্চলিল—“দেখ, জোতদার টমসন, একটা স্যায় পক্ষে কথা বলি .

  • *