পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s१8 ডেপুটীর জীবন। “তুমি বড় ছেলে মানুষের মত কাৰ্য্য করিয়াছ। তুমি আসামী সাক্ষাদিগকে বেত্ৰাঘাত করিয়া স্বীকারোক্তি ও প্রমাণ সংগ্ৰহ করিয়াছ, এই বলিয়া তোমার নামে নালিশ করিতে কতকটা লোক আসিয়াছে।" আমি বলিলাম, “বেত্ৰাঘাত না হইলে এই মোকদ্দমার প্রমাণ কিছুই পাইতাম না।” মনে মনে তখন বুঝিলাম অন্যায় করিয়াছি। কিছু ভীত হইলাম। যা হউক তাহারা আমার বিরুদ্ধে আর কোন অভিযোগ করিতে সাহস পাইল না । বিচারে কয়েকজন আসামীর তিন মাস করিয়া কারাদণ্ড হইল। এই ঘটনাতে একটা শিক্ষা পাইলাম, যে— ‘কৃতিত্ব প্রদর্শন কি অন্য কোন সদভিপ্রায়েও আইন বহিভূত কোন কাৰ্য্য করা একজন বিচারকের পক্ষে অতি গহিত । পূর্বে যে গণি মিস্ত্রি কণ্টাক্টারের বিষয় উল্লেখ করিয়াছি, হঠাৎ সে আমার নিকট এক মোকদমায় আসামী হইয়া উপস্থিত । ঐ দুৰ্বত্ত এক যুবতীর গণ্ডদেশে এক কামড় লাগাইয়া দিয়াছিল। আমি বিচারে তাহার ১৫ দিনের কারাবাস ও কিছু অর্থদণ্ড করিলাম । যখন কনেষ্টবল তাহাকে হাজতে লইয়া, যাইতেছিল, তখন আমার কোর্টের বাহিরে গিয়াই আমি যেন, শুনিতে পাই এরূপভাবে বলিয়া উঠিল—“সাল, হামকে ছোড়া নাহি”, আমি আর কিছু করিলাম না। পরে আমার এক ডিপুটী বন্ধু আমার দুর্বলতার জন্য আমাকে মৃদু ভৎসনা করিলেন এবং বলিলেন, “অন্ততঃ contempt of court 43 §°J Q\5jwi*, step নেওয়া উচিত ছিল।” AAA AASAASAASAASAASAA AAAA AAAA AAAA AAAASASASS