পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। २७१ বলিলাম, “আমার ইলিশ মৎস্যের প্রয়োজন হইবে না, তুমি আনিও না । প্রয়োজন হইলে তোমাকে খবর দিব” । বাজারে নানাপ্রকার মৎস্য সরকারী কৰ্ম্মচারীগণ cy০ সের হিসাবে ক্রয় করিতেন, অন্যলোকে সময় সময় কিছু বেশী দিত। সেখানে সস্তায় মৎস্য পাওয়া যায়, ইজারাদারের আশ্রয় নেওয়া নিম্প্রয়োজন ও অন্যায় বলিয়া বোধ হইল। হয়তে আরও ২১ দিন মৎস্য দিয়াছিল । সেখানে মালদহ আমও প্রচুর পাইতাম । মনে পড়ে এক দিন ২৮ট ফজলী তাম, মাঝারি সাইজের এক টাকাতে কিনিয়াছিলাম। অতি অল্পব্যয়ে ভাল আহার জুটিত । প্রায় ৪ মাস রাজমহল ছিলাম । সেখানে আমার সাবজজের মোকদমা ও সিভিল আপিল করিতে হইত। অনেক Sub Judgeo Cottown pending so fog origiãi çwt+fzafi, «Twitz vlsñi Sub Judge q? 2jafva original suit নিম্পত্তি করিলাম । ইহার প্রতি মোকদ্দমায়ই দুই পক্ষে উকিল থাকিতেন। ভাগলপুর হইতেই প্রায় উকীলগণ আসিতেন। দেওয়ানী মোকদ্দমার অনভিজ্ঞতা বশতঃ ও ক্ষিপ্রকারীতার জন্য, আমার বিচারের ফল তত ভাল হইয়াছিল না। কয়েকট মোকদ্দমা আপিলে পরে remandএ আসিয়াছিল, ইহা জানিতে পারিয়াছিলাম । ফৌজদারী মোকদ্দমাও করিতাম । ১১০ ধারার মোকদ্দমাও কয়েকটা করিয়াছিলাম। এক মোকদ্দমার জন্য রাজমহলের