পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*。8. ডেপুটীর জীবন। AASAASAASA SAASAASSAAAAAASAAAA দিতে পারি।” যাহউক চিঠ দিলাম। দুই জনে এক joint চিঠ দিয়াছিলাম কিনা মনে নাই। চিঠ লইয়া সে গায়িকা তপোবন গিয়াছিল ও ব্রহ্মচারীর উপদেশ পাইয়াছিল এ পর্য্যন্ত ও ংবাদ পাইলাম । ইহার প্রায় মাসখানি পর এক দিন সেই Sub-Deputy বাবু আমাকে বলিলেন, “সেই গায়িকা অনেক উপকার লাভ করিয়াছে, পুনরায় সে আমাকে অনুরোধ করিয়াছে যে তুমি দয়া করিয়া তার বাসায় এক দিন সন্ধ্যাকালে গেলে সে তাহার গান শোনাইয়া তোমাকে তাহার কৃতজ্ঞতা জানাইবে।” যখন টাঙ্গাইল পড়ি তখন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক শশীবাবুর নিকট vow লইয়াছিলাম যে পতিত নারী ংস্থষ্ট কোন নৃত্য, গীত বা অভিনয় প্রভৃতি আমোদে যোগ দিবনা, কিন্তু আমার এই দুর্বল মুহূৰ্ত্তে আমি সেই গায়িকাগৃহে যাইতে সম্মত হইলাম। তবে লোকনিন্দ বা সন্দেহ এড়াইবার অভিপ্রায়ে এই বলিলাম যে আমি দিবাভাগে বিশেষতঃ প্রাতঃকালের দিকে যাইতে প্রস্তুত আছি । এক দিন সকাল ৮টা, ৯টার সময় যাওয়ার বন্দোবস্ত হইল। আমি সবডিপুটীর সঙ্গে তথায় গেলাম। সেখানে যাইয়া দেখি আমাদের অভ্যর্থনার জন্য একখানি সুন্দর ফরাস বিছানা হইয়াছে । তাহাতে বসিলাম । গায়িকা আসিয়া আমাদিগকে বিনীতভাবে অভিবাদন করিল। প্রথম আমাদের নিকট কৃতজ্ঞতা জানাইয়া প্রকাশ করিল, আমাদের অনুগ্রহে ব্ৰহ্মচারী তাহার প্রতি প্রসন্নত দেখাইয়াছেন এবং সে ক্রমে সুস্থ