পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ర్సిరి উক্তির উপর নির্ভর করিয়া পুনরায় of Gang case start করার সংকল্প হয়। স্থতরাং দাদলাকে বিশেষ সতর্কতার সহিত আরারিয়ার সাব জেইলে রাখা হয়। হঠাৎ এক দিন প্রভাতু জেইলখানার হেড ওয়ার্ডার আসিয়া সংবাদ দিল, দাদলা পালাইয়াছে । তখনই জেলখানায় গিয়া দেখি, জেইলখানার দক্ষিণ পাশ্বস্থ দেওয়াইলের উপর একটা রশি বিলম্বিত আছে। . নিম্নে ড্রেইনের একটা লোহার gratingএর সঙ্গে তার একমাথা বাধ, বাহির দিকে শুধু রশিটাই ঝুলিতেছে। রশির ভিতর এক এক হাত অন্তর একটা করিয়া বড় গাইট বা knot আছে। তাহাতে পা রাখিয়া রশি বাহিয়া দেয়াল পার হইয়াছে, অনুমিত হইল। বাহির হইতে কেহ সেই রশি ধরিয়াছিল কিংবা কোন পদার্থের সহিত বাধিয়া দিয়াছিল । এই escape সম্বন্ধে বিশেষ তদন্ত করিয়া ফল পাইলাম না । Head wardertē FUTSÉētā GīU prosecute FfH Bē কি তিন মাসের কারাদণ্ড দিলাম। সে লোকটী বড় ভাল ছিল । এক অসাবধানতা ভিন্ন অন্য দোষ তাহার ছিলনা। সে কাদিয়া বলিল “আমার চাকরী গেলে, পরিবার অনাহারে মারা যাইবে, হুজুর শাস্তি দিয়াছেন, আমি আপিল করিব এ সঙ্গতি আমার নাই। দয়া করিয়া নিশিবাবুকে একটু বলিয়া দিলে তাহা দ্বারা আপিল দায়ের করিতাম”। আমি নিশিবাবুকে বলিয়াছিলাম। তিনি দয়া করিয়া বিনা ব্যয়ে appeal করিয়াছিলেন, ফলে Head warder খালাস পাইল । দাদলার