পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৩৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীৰন । \రిbrసె পাঠকও একজন নামিক শিকারী। তাহাদের নিজদেরই এক হাতী ছিল। সেও বন্দুক ক্রয়ের জন্য অনুরোধ করিল। আমি কলিকাতা হইতে ১২৫ মূল্যে দোনালা breech-loader ( Cleopatra নামক ) এক বন্দুক আনাইলাম। ভগীকে retainer ভাবে সেই বন্দুক ব্যবহারের অনুমতি Dy. Commissioner হইতে আনাইলাম । মে মাসে এক দিন বন্দুক পহুছিল । ভগীর পরামর্শ অনুসারে পর দিন সকালে টাউন হইতে ৬ মাইল দক্ষিণ পূর্বে একস্থানের পাউণ্ড দেখিতে রওনা হইলাম। আমি, এক সাবডিপুটী ও ভগী তিনজনে হাতীর পিঠে চলিলাম। ভগী সঙ্গে বন্দুক ও কিছু Buckshot লইল । সহর হইতে લે পাউণ্ড পৰ্য্যন্ত জঙ্গলের ভিতর দিয়া এক রাস্ত আছে। অল্প দূর পর্য্যন্ত সেই রাস্ত দিয়া গিয়া জঙ্গলের ভিতর দিয়া চলিলাম। মাত্র ১ মাইল গিয়াছি তখন ভগীর ইঙ্গিতে মাহুত হাতী থামাইল। ভগী তখনই aim করিয়া এক গুলি ছাড়িল। আমি কিছুই দেখিতে পাই নাই। সেই গুলিতেই দেখি এক হরিণশাবক ভূপতিত হইল। বড় সম্বার জাতীয় হরিণের বাচ্চ৷ ৷ এক জাতীয় ছোট হরিপ ( spotted deer) আছে, তাহাকে স্থানীয় লোকেরা “ফৈট পন্থ” বলে । হরিণকে তাহারা “পন্থ" ( পশুর অপভ্রংশ ) বলে। বাচ্চাটী এই ফৈটাপন্থর বড়টার সমান। ওজনে ১॥০ মণ হইবে। সেই মৃত হরিণকে রশিদ্বারা হাতীর পার্শ্বে বাধ হইল। আরও অগ্রসর হইলে এক অদ্ভূত দৃশ্য নয়নপথে