পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৪৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। 8२१ AeA AeeAMAeMAMAMAAA SAAAAA AAAA AAAAMSEASeSeeSeSeAeEEEAAe AAAA ASAS A SAS A SAS AA SAAAAAee AAAASAAAA AAAA AAAAMAMAMAeeeSAASAASAA সুতরাং মাজিষ্ট্রেট সাহেবের অপ্রাতিভাজনই হইতাম । জজসাহেবের নিকট আমার আপিলে খুব ভাল ফল হইত। প্রায় সমস্ত রায়ই বহাল থাকিত। পৌলিস চালানি মোকদ্দমায় আমি কিরূপে অপ্রীতিভাজন হইতাম তাহার একটা typical case এখানে উল্লেখ করিব । বোধ হয় বাখরগঞ্জ থানার এলাকায় দুধাল গ্রামে এক সন্ত্রান্ত ভূম্যধিকারী পরিবার বাস করেন। তাহদের বাড়ীতে একজন যুবকের বিবাহ উপস্থিত। পারিবারিক প্রথা অনুসারে বিবাহের দিন সকালে ঐ যুবক স্নান করিয়া চন্দনচচ্চিতদেহে গলায় পুষ্প মাল্য ধারণ করিয়া বরশয্যায় বসিয়াছেন। সেখান হইতে উঠিয়া বিবাহের পূর্বে পুনরায় সন্ধ্যায় স্নান করিবেন এবং বিবাহবাসরে যাইবেন। এই সময় মধ্যে বরশয্যা পরিত্যাগ করার প্রথা নাই । বেলা ১১টার সময় এক হেড কনেষ্টবল আসিয়া হাজির । তিনি বলিলেন “আমি সংবাদ পাইয়াছি আপনাদের অমুক প্রজা ও ভূত্য এখানে কলাপাত লইয় আসিয়াছে। সে ১১০ ধারার এক মোকদ্দমায় ফেরারী আসামী, আমি তাহাকে গ্রেপ্তার করিতে আসিয়াছি, তাহাকে বাহির করিয়া দেন” । গৃহকর্তার বলিলেন “সেরূপ কোন লোক তাহাদের গৃহে আসে নাই”। তখন উভয় পক্ষে একটু বাদামুবাদ হইল। ইতিমধ্যে নাকি একজন চৌকীদার একটী লোককে দেখাইয়া হেড কনেষ্টবলকে বলিল, “এই সেই লোক”, হেড বরের নামে পোলিস কেস ।