পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ass ডেপুটীর জীবন। همین هیات عیت সঙ্গেই তথায় গেলেন। সেদিন রিখিয়ার হাট ছিল । মেয়ের হাটে বেড়াইলেন। সেখানে আহাৰ্য্য বিশেষ কিছুই মিলিল না। টাটুক মুড়ি কিছু কেনা হইল। সঙ্গে আমাদের সন্দেশ প্রভৃতি। খাদ্য ছিল। হাট হইতে রেবতীবাবু স্থানীয় তন্তুবায়দের প্রস্তুত কতকগুলি মোটা সুন্দর গামোছা (napkin) কিনিলেন । হাট হইতে আমরা প্রদেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের গৃহে গিয়া সেখানে বিশ্রাম করিলাম এবং সঙ্গে যে আহাৰ্য্য ছিল তদ্বারা জলযোগ সম্পন্ন করিলাম। বেশ সুন্দর বাড়ী। ফল ও ফুলের বাগান আছে। এক নারিকেলী কুল গাছে কুলগুলি প্রায় পাকিতে আরম্ভ হইয়াছিল। মেয়েরা সেই অপক্ক কুলই নিজেরা পারিয়া খাইলেন। বাগানের মালি বেচারা ভয়ে ভয়ে হয়তো অনিচ্ছ সত্ত্বেও মেয়েদিগকে যথেচ্ছ কুল পারিতে অনুমতি দিয়াছিল। সন্ধ্যাগমে আমরা স্বভাবের সুন্দর দৃশ্ব দেখিতে দেখিতে দেওঘর ফিরিলাম । m এক দিন স্বৰ্গীয় রাজনারায়ণ বস্থ মহাশয়ের গৃহ দেখিতে গেলাম, তীর্থযাত্রার মত। প্রায় ২২ বৎসর পূর্বে যে কামড়াতে বসিয়া সেই স্বৰ্গীয় জনপূজ্য সাধুর সহিত আলাপাদি করিয়াছিলাম, তাহ আজ শূন্য। সে গৃহের পূর্বত্রও বিনষ্ট হইয়াছে। সাধুর একমাত্র জীবিত পুত্র মুনীন্দ্রবাবুর সহিত সাক্ষাৎ ও আলাপাদি হইল। তিনি আমার পূর্বপরিচিতই ছিলেন। ইতিপূর্বে লিখিত “দেওঘর বাস” স্মৃতির ইতিহাসে ভক্তিভাজন শ্ৰীযুক্ত বালানন ব্রহ্মচারীর উল্লেখ আছে। তিনি