পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 ডেপুটীর জীবন। بیشتر این ایالت هسن بیجا সাদরে গ্রহণ করিতে প্রস্তুত আছি । যেমন তারিণী আছে, সেইরূপ তুমিও থাকিবে । ইহাতে কিছু আপত্তি আছে কি ? তোমার এখন পাঠ্যাবস্থা, এখন সামাজিক কোন বাধা থাকিলেও তোমার সে বাধার প্রতি লক্ষ্য করিবার প্রয়োজন নাই।” আমি বিনীতভাবে বলিলাম, “আমি আগামী রবিবার বাড়ী গিয়া বাবাকে জিজ্ঞাসা করিয়া আপনাকে জানাইব” পর রবিবার বাড়ী গিয় বাবাকে সমস্ত কথা বলিলাম। তিনি গ্রামবাসী অন্ত ভদ্রলোকদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন ; সকলেই একবাক্যে বলিলেন “একজন ছাত্রের পক্ষে কোন আপত্তি নাই”। টাঙ্গাইলে ফিরিয়া সেন মহাশয়কে পিতৃদেবের অভিমত জানাইলাম। তারপর এক দিন সেন মহাশয়ের বাসাতে আমার গ্রন্থ, কয়েকখানি বস্ত্র ও সামান্ত শয্যা লইয়া উপস্থিত হইলাম । এই অপরিচিত পরিবারে প্রথম প্রথম আমার একটু লজ্জা ও শঙ্কা বোধ হইত। একমাত্র তারিণীই আমার পূর্ব পরিচিত বন্ধু। এই গৃহে সময় সময় আরও দুএকটা বৈদ্য বা কায়স্থ ছাত্র থাকিয়া স্কুলে পড়িতেন । র্তাহাদের সঙ্গে ও বাড়ীর অন্য লোকের সঙ্গে ক্রমে আমার ভাব হইতে লাগিল । অল্পদিনেই টের পাইলাম, হৃদয়বান গৃহস্বামী ও র্তাহার স্নেহময়ী পত্নী উভয়েই আমাকে স্নেহদৃষ্টিতে দেখিতেছেন। জানিনা কোন গুণে র্তাহাদের নিকট পুত্রস্নেহ পাইতে লাগিলাম। একটা ঘটনাতে গৃহকত্রী মা বরদাসুন্দরী দেবী আমার প্রতি বড়ই মেহাকৃষ্ট হইলেন। সেন মহাশয় প্রায় প্রতি শনিবারই مسجنسيتي هييت بطبيعياي" SAASAASAASAAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS