পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। got ASA SSASAS AAASASAAA AAAA SAAAAASA SAASAASAASAASAA AA ASASASA AAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAAeeeeAeee eSeSAAAAAA AAAA SAAAAAe ee eee eAe AAAA AAAA AAAAA o যাওয়ার পূর্বেই রাইসিন টেলিগ্রাফ অফিস হইতে নিৰ্ম্মলকে একখান টেলিগ্রাম করিয়াছিলাম যে বিবাহবাসরে শ্ৰীমান মতিলাল ও রেণুকে আমার স্নেহশীৰ্ব্বাদ ও অভিনন্দন যেন জ্ঞাপন করা হয়। পরে জানিয়াছিলাম, সম্প্রদান Ceremony হওয়ার অব্যবহিত পরেই বিবাহবাসরে সে টেলিগ্রাম পৌঁছিয়াছিল এবং পঠিত হইয়াছিল। গোধূলিলগ্নে বিবাহ হওয়ার কথা ছিল। আমি বাসায় ফিরিয়াই সন্ধ্যার ঠিক পর আমার নির্জন শয়নগুহে গিয়া বরকন্যার মঙ্গলের জন্য ভগবানের নিকট উপাসনা করিলাম ও মনে মনে তাহাদিগকে আমার আশীষ জানাইলাম । ৮টার সময় বন্ধুগণ আসিতে লাগিলেন। ৮ টার সময় আমরা আনন্দে প্রীতিভোজন করিলাম। হেম ও ক্ষিতীশ বাবুর ভূত্য শশী উভয়ে সুন্দর রান্না করিয়াছিল। চপ, কাটলেট, পোলাও কারি, ফিসকারি, রোষ্ট, চাটনি, দই, পায়েস, মিষ্টি, ফল প্রভৃতি বেশ ভাল বন্দোবস্ত হইয়াছিল । সকলেই তৃপ্তির সহিত আহার করিয়া আমার জামাত ও কন্যাকে আশীর্ববাদ জানাইলেন । আমি অন্তরে অন্তরে ঢাকার বিবাহ বাসর দেখিলাম। পরদিনই বিবাহ সুনিৰ্বাহ হওয়ার সংবাদ টেলিগ্রামে পাইলাম । পরে যথাক্রমে সংবাদ পাইলাম, রেণু বিবাহন্তে স্বামী সহ তাহাদের মাথাভাঙ্গার বাসায় গিয়াছে এবং তথা হইতে ১০১২ দিন পর ঢাকা ফিরিয়া, ফেব্রুয়ারির শেষদিকে Matriculation পরীক্ষা দিতে কলিকাতা গিয়াছে। সে ব্রাহ্মবালিকা বিদ্যালয়