পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। 8 ዓ· AAAAAA AAAA AAAAMeeAMAMMAAA SAAAAA AAAA SMSMAMAMAAAA

  • আমাদের জন্য রাখিয়া দিতেন, রাত্রির আহারের সময় তাহ

পাইতাম । আমি প্রায় তিন বৎসর কাল এখানে ছিলাম। মাঝে মাঝে প্রায়ই শনি রবিবারে তারিণীদের বাড়ী যাইতাম । সেটিও একটা আপন গৃহ হইয়া উঠিল । তারিণীর মাতৃদেবী (স্বগীয়া ) রসময়ী দেবী আমার ৫ম মাত হইলেন। সেখানে আমিও তারিণী দুইভাই এই মার প্রস্তুত আহাৰ্য্য পাইয়৷ আনন্দে উপভোগ করিতাম। আমরা গেলেই বড় মৎস্য, প্রচুর দুধ, আর বিশেষভাবে “কালীকুমারের” বিখ্যাত ‘চমচম ও রসগোল্লা আসিত । এমন উৎকৃষ্ট রসগোল্লা ও চমচম আর কোথায়ও খাই নাই । তারিণী এখনও আমার জন্য চমচম লইয়া আসেন বা পাঠাইয়া দেন। কিন্তু কালীকুমারের অভাবের পর সেরূপ চমচম আর খাই নাই। কোন ব্যাপার বিধান হইলেই তারিণীর সহিত ছায়ার মতন আমি সেখানে উপস্থিত । তারিণীও এক আশ্চৰ্য্য ছেলে । সে আতিথ্যসৎকারে বিশেষ আনন্দ পাইত । এমন প্রশস্ত হৃদয় ! বন্ধুবান্ধবকে এত খরচ ও যত্ন করিয়া খাওয়াইতে এমন আর দ্বিতীয় দেখি নাই । ইহাতেই তিনি প্রায় সৰ্ব্বস্বান্ত হইয়াছেন। আর আমার সম্বন্ধেতো কথাই নাই। উভয়ে খাইতে বসিয়াছি। মা রসময় আমার পাতে যদি হঠাৎ একটু ছোট মাছ কি কম পরিমাণে কোন খাদ্য দিয়াছেন আমনি রাগিয়া সে নিজের পাতের সব খাদ্য ফেলিয়া দিত। ফল এই হইত যে সমস্ত খাদ্যের সার বা উৎকৃষ্টতর অংশ আমার SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS