পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন । )اني والاه তাহাকে “লক্কর বাজার” বা “লাকড়ি বাজার” বলে । এক খান কারুকার্য্য বিশিষ্ট tray, ও কিছু লাঠি কিনিলাম। ছেলেমেয়েদের জন্য শাল প্রভৃতি গরম কাপড়ও কিছু কিনিলাম। ১১ই জুন আমার ঢাকা নিবাসী শ্রদ্ধেয় বন্ধু বাবু ( এখন রায় বাহাদুর ) রেবতীমোহন দাস মহাশয় তাহার পুত্র শৈলেন্দ্র, দুট মহিলা ও আত্মীয় শ্ৰীযুক্ত অজিতচন্দ্র দাসকে লইয়! আমার বাসায় আসিলেন। তাহারা পূর্বে কাশ্মীর ভ্রমণে গিয়াছিলেন । তথা হইতে সিমলা দেখিতে আসিলেন । আমি তাহদের জন্য একটী অতিরিক্ত কামড়া ভাড়া করিয়া রাখিয়াছিলাম। র্তাহাদিগের সহিত তিন দিন সিমলার নানা স্থান দেখিলাম । ১৪ই জুন তাহাদের সহিত কলিকাতা রওন। হইলাম। দিল্লী দেখার জন্য র্তাহার। সেখানে নামিয়। রহিলেন। আমি ও হরিদাস ১৬ই জুন কলিকাতা পৌছিয়া সেই দিন রাত্রির গাড়ীতে ঢাকা রওনা হইলাম ৷ পর দিন নিরাপদে ঢাকা পৌছিলাম । n পুনরায় ঢাকাতে অফিসের কার্য্য করিতে লাগিলাম। আমি গত মার্চ মাসে দিল্লী হইতে ফিরিবার সময়, আমার সম্বন্ধী ভূষণ বাবু (সত্যেন্দ্র ) আমার সঙ্গে ঢাকা আসিয়াছিলেন । তিনি হাপানি প্রভৃতি রোগে অনেক দিন ভুগিতেছিলেন । শীতের সময় গিরিধি হাওয়া পরিবর্তন করিতে গিয়া কিছু উপকার পাইয়াছিলেন, কিন্তু শরীর রোগ ছিল। আমার এখানে আহারাদির ঢাকা প্রত্যাবর্তন ।