२०थ ज:] অতীতরাজ্যাঙ্ক । ** তুলনা করিলে চলিবে না, কিম্ব চট্টগ্রামে প্রাপ্ত তাম্রশাসনের অক্ষরের সহিত তুলনা করিলে চলিবে না। সাধারণতঃ গৌড়বঙ্গে যে আকারের অক্ষর একাদশ শতাব্দীতে ব্যবহৃত হুইয়াছে, সেই আকারের अभद्र कभक्रट बांशन भडांचेौष्ठ७ वावरुङ रहेबांश् ७षः शश वtत्र স্বাদশ শতাব্দীতে প্রচলিত ছিল তাহ চট্টগ্রামে ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্য ভাগে দেখিলে আশ্চর্ঘ্য হইবার কোন কারণ নাই। পুনরপি তাম্রশাসনের অক্ষরের সহিত শিলালিপির অক্ষরের তুলনা করিলে চলিবে না। একই ব্যক্তির তাম্রশাসনের ও শিলালিপির অক্ষর ভিন্ন প্রকারের হইতে পারে ; গাছড়বাল রাজবংশের শিলালিপি ও তাম্রশাসনের অক্ষর তুলনা করিলেই ইহা স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়। গয়ায় অশোক চয়দেবের শিলালিপি-চতুষ্টর মধ্যেও দুই প্রকারের হস্তলিপি রহিয়াছে। লক্ষ্মণ সম্বতের ৫১ অঙ্গের খোদিত লিপি ও বুদ্ধগয়া মন্দির প্রাঙ্গণের শিলা निनि अठि श्रयङ्गब्र गश्ठि ध्रुवॆीव्र वामन भंठांशैब्र “भशजनौ षtठ” উৎকীর্ণ অক্ষরতত্ত্ব বিশ্লেষণ করিতে হইলে স্বৰ্য্য মন্দিরের ১৮১৩ বুদ্ধ পরিনিৰ্ব্বাণাদের শিলালিপি ও বুদ্ধগয়ার লক্ষ্মণ সম্বৎসরের ৭৪ অঙ্গের लिगानिनिम्न श्रक्रव्र दाबहीब्र कब्र डेऽिङ । वांनन नठांशैब्र छूठौड़ পাদে মগধে মাগধী লিপির স্বচনা দেখা গিয়াছিল, সুতরাং উহার অক্ষরের সহিত পূৰ্ব্বোক্ত শিলালিপিন্থের অক্ষরের তুলনা হওয়া উচিত কিনা তাহ বিচাৰ্য্য। অশোকচক্কদেবের সমকালীন গঙ্গা ও বুদ্ধগয়ার শিলালিপি-চতুষ্টর সম্ভবতঃ কোন গৌড়বাসী কর্তৃক উৎকীর্ণ; দেবপাড়া প্রশস্তির অক্ষরাবলীর সহিত উহার তুলনা করিলেই তাছা বুঝিতে পারা যায়। বুদ্ধগয়ার লক্ষ্মণ সম্বৎসরের ৭৪ অজেয় ও গয়ার স্বৰ্য্য মন্দিরের ১৮১৩ বুদ্ধ পলি নিৰ্ব্বাণান্ধের শিলালিপি স্বদের অক্ষরের সহিত ঢাকার নবাৰিষ্কৃত চণ্ডী-মূৰ্ত্তির পাদ-পীঠস্থিত লক্ষ্মণসেনের তৃতীয়
