পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২শ জঃ ] শাসনতন্ত্র । 8ኒዖ¢ সৈন্ত সমাবেশ করিয়া যুদ্ধ করিবার রীতি ছিল। যিনি বৃহ রচনাকারী সেনাপতিগণ মধ্যে সৰ্ব্বপ্রধান ছিলেন, তাহাকে “মহাৰুহপতি” বলা হইত। এই শব্দটি ভোজবশ্ব ও হরিবল্মার তাম্রশাসনেই কেবলমাত্র উল্লিখিত হইয়াছে। পুস্তপাল-গ্রামের জমা জমীর বিবরণ সম্বলিত কাগজ পত্রাদির রক্ষক। পুস্তপালের পদ মহত্তর দিগের অধীনে ছিল। ব্যাপার কারওয়, ব্যাপারাগুয়—দেশের ব্যবসা বাণিজ্যাদি পরিদর্শনকারী প্রধান কৰ্ম্মচারী। নদীমাতৃক পূৰ্ব্ববঙ্গে বাণিজ্যাদি কার্য প্রধানতঃ অর্ণব পোতেই সম্পন্ন হইত। বাণিজ্যাদি কাৰ্য্য পরিদর্শন করিবার জন্য একটি স্বতন্ত্রবিভাগ ছিল ; উছার পরিচালনার ভার “ব্যাপার কারওয়ের” হন্তে স্তস্তছিল। তাহার অধীনে “ব্যাপারাওয়” পদ ছিল। অধিকরণ—বিচারালয় । অধিকরণিক—অধিকরণে অর্থাৎ ধৰ্ম্মাধিকরণে নিযুক্ত বিচার কৰ্ত্ত। শৌস্কিক-“গুস্বাধ্যক্ষস্ত শৌন্ধিকঃ” ইতি হেমচন্দ্র । শুদ্ধাধ্যক্ষ । Toll Collector । অধ্যাপক রাধাগোবিন্দ বসাক, "শৌদ্ধিক শব্দটি wiąfãs Custom officer na " বিজ্ঞাপক ৰলিয়া ব্যাখা of otosa watows to for No Collectors of Custom. মণ্ডলপতি-মওল, প্রদেশের অংশ ; পরগণা। হিন্দু শাসন সময়ে শাসন সৌকর্য্যার্থে বঙ্গদেশ কতিপয় মণ্ডলে বিভক্ত ছিল। মগুলপতি কর্তৃক মণ্ডলগুলি শাসিত হইত। মোসলমান শাসন সময়ে মণ্ডলগুলি পরগণায় পরিণত হইয়াছিল। ‘মণ্ডলঃ দেশ; দ্বাদশ রাজকম্‌” ইতি মেদিনী ॥ “দেশে জনপদে নীবৃৎ রাষ্ট্রং নিৰ্গশ্চ মওলমৃ"। হেমচন্দ্র। চতুঃশতযোজন প্রদেশের অধিপতির নাম মওলাধীশ, মগুলেশ ৰ৷ মণ্ডলেশ্বর। “চতুর্যোজন পৰ্য্যৰমৰিকান্নং ৰূপস্ত চ। যে রাজা বহু তত্ব