পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম অঃ ] कुदि। ২২* হয়। কাৰ্ত্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসে ইহা উপ্ত হয়। প্রতি বিবার। সের २ ८णद्र रोौछ खेरॐ झहेरण २/ भ१ ७/ मन बांणि aांखें इeब्रां याग्न । মৃত্তিকায় বালুকার অংশ অধিক পরিমাণে থাকিলে ফসল পুড়িয়া নষ্ট হইয়া যায়। মধুপুর অঞ্চলে ইহা জন্মে না। চিন—অন্তান্ত স্থান অপেক্ষ নবাবগঞ্জ থানার এলাকায় ইহ অধিক জন্মে। যে ভূমিতে চিনা উৎপন্ন হয় তথার অন্য কোনও ফসল হয় না। ঝিলের সন্নিকটস্থ কর্দমময় ভূমি চিন উৎপাদনের পক্ষে প্রশস্ত। পৌষ মাসে ভূমি কর্ষণ করিয়া মাঘ মাসে বীজ বপন করা হইলে ৭৮ দিবস মধ্যেই বীজ ইষ্টতে অঙ্কুর উদগম হয়। ফাল্গুন মাসে বৃষ্টির অভাব হইলে চিনা ভাল জন্মে না । জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষে ইহা সুপক্ক হইয়া থাকে। প্রতি বিঘায় ৪/ মৰ্ণ পরিমাণ চিন উৎপন্ন হয়। চিনার গাছ ৬/৭ ইঞ্চি লম্বা হইলেই ক্ষেত নিরাইয়া দেওয়া আবশ্যক। কাষ্ট্রন-বিক্রমপুর ও মাণিকগঞ্জের উত্তরাংশে কাট্রন অধিক পরিমাণে জন্সিয়া থাকে। বালুকাময় মৃত্তিক এই ফসল উৎপাদনের পক্ষে বিশেয উপযোগী। ক্ষেতে জল উঠিলে ফসল নষ্ট হইয়া যায় ; এমন কি বৃষ্টির জল ২৪ ঘণ্টা পৰ্য্যন্ত ক্ষেত্রে জমিয়া থাকিলেই সমুদয় শস্ত বিনষ্ট হষ্টয়া যায়। মাঘ মাসের মধ্য ভাগ হইতে চৈত্রের প্রথম পৰ্য্যন্ত বীজ বপনের উপযুক্ত সময়। জ্যৈষ্ঠ মাসে ফসল কর্তিত হইয়া থাকে । প্রতি বিঘা ২ সেয় বীজ উপ্ত হইলে তাহ হঠতে ৫/ মণ পর্যন্ত কাইন প্রাপ্ত হওয়া যায়। উলু—কাওলা ও উলুখড় দ্বারা ঘরের ছাউনী করা হয় । ধিক্রমপুর এবং আরালিয়া অঞ্চলে, ঢাকার উত্তরস্থিত কোনও কোনও স্থানে উলুখড় প্রচুর উৎপন্ন হয়। ব্ৰহ্মপুত্রের তীয় ভূমিতেও উলুখড় জন্মি থাকে কাণ্ডল মধুপুর অঞ্চলেই বেশী জন্মে।