পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శిశి ঢাকার ইতিহাস। મ૧: তাহাতে বাড়টা খুব সবলতা লাভ করে। রামপাল অঞ্চলের কৃষকগণ পূৰ্ব্বোক্ত প্রণালীতে কদলীয় চাষ করিয়া থাকে। তাহার একাড়ে একটর অধিক গাছ রাখে না। - - ঃি এ,সি, সেনের রিপোর্ট পাঠে অবগত হওয়া যায় যে ১৮৮৯ খৃঃ অঙ্গে রামপাল অঞ্চলে প্রতি বিধার কদলী চাষে প্রায় ৪৮y৬ খরচ পড়িত এবং আদা, সরিষা প্রভৃতি বিক্রয় করিয়া ৮৭ টাকা ७ोतं श्७झ पाँहेछ। আদা—রামপাল এবং মধুপুর অঞ্চলের কোনও কোনও গ্রামে প্রচুরপরিমাণে আদা জন্মে। প্রতি বিধায় ১৫/ হইতে ২৫/ মণ পৰ্য্যন্ত আদা উৎপন্ন হয়। ভাদ্র ও আশ্বিন মাসে খুব বৃষ্টি হইলে এই ফসলের ক্ষতি হইবার সম্ভাবনা ৷ হরিদ্রা–এই জেলায় খুব কম জন্মে। পাটনা ও যশোর অঞ্চল হইতে হরিদ্র আমদানী হইয়৷ এই জেলার অভাব দূর করিয়া থাকে। মধুপুর অঞ্চলের কোনও কোনও স্থানে এবং রামপাল গ্রামে হরিদ্র উৎপন্ন হয়। প্রতি ৰিঘায় ৩•/ মৰ্ণ হরিয়া প্রাপ্ত হওয়া বায় এবং উহা শুদ্ধ হইয় ev মণে পরিণত হয়। গোল আলু—এই জেলায় গোল আলুর চাৰ প্রায় নাই বলিলেও চলে। ভাওয়াল, আটি, কলাভিয় এবং রোহিত পুর গ্রামে গোল আলুর চাষ হইয়া থাকে। পূৰ্ব্ববঙ্গের স্বপ্রসিদ্ধ নীলকর সাহেব মিঃ ওয়াইজ গোল আলুর চাষ এই জেলায় সৰ্ব্ব প্রথমে প্রবর্জিত করিয়া ছিলেন। চাকা জেলার গোল আলু অতি উৎকৃষ্ট। গোরাস মাট গোল আলু উৎপাদনের পক্ষে বিশেষ প্রশস্ত। প্রতি বিধা ev মণ হইতে wevমণ পৰ্য্যন্ত গোল জালু উৎপন্ন হয় । ।