পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-१४१ ঢাকার ইতিাহস । - [ પ્રમ ૧ઃ अिझ ब्रेक्षाझे कीघ्नकर्छौ केशी-७ीब्रtङब्र बर्डबान अवशीघ्र ७ দেশের শিল্প এখানকার ও অন্ত দেশের বাজারে বিক্রয় করিবার পক্ষে ব্যাঘাত অনেক। অবাধ বাণিজ্য ভারতের শিরোন্নতি ও শিল্প জাত দ্রব্য বিক্রয়ের প্রধান অস্তুরায়। বৈদেশিক পণ্যের নিমিত্ত আমাদিগের দেশের দ্বার সৰ্ব্বদাই উন্মুক্ত রহিয়াছে। কিন্তু আমাদিগের স্বদেশজাত পণ্য অপর দেশে ঐন্ধপ অবাধে প্রবেশ লাভ করিতে পারে না। ইহাতে আমাদিগের দুই দিকেই ক্ষতি হইতেছে। বৈদেশিক আমদানী দ্রব্যের সহিত প্রতিযোগীত রক্ষার জন্ত উহ বে মূল্যে বিক্রীত হয় তাহাতে লাভ অতি সামান্তই থাকে। এতদ্দেশে স্বদেশী দ্রব্যের বিক্রয়াধিক্য ঘটাইতে হইলে অবাধ বাণিজ্যের পথ কিঞ্চিৎ সঙ্কুচিত করা অত্যাবস্তক । যে সমুদয় স্থান শিল্প বাণিজ্যে আজ শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছে, তৎসমুদয় দেশেই প্রথমে স্বীয় শিরোন্নতির কামনায় বৈদেশিক পণ্যের উপর অত্যধিক মাগুল ধাৰ্য্য করিয়া এবং আইন বিধিবদ্ধ করিয়া উহার আমদানী বন্ধ করিতে বাধা হইয়াছে। ইংলণ্ডও যে এক কালে এইরূপে বিলাতে ঢাকার বস্ত্রশিরের আমদানী রতি করিয়াছিলেন তাল পূৰ্ব্বেই প্রদর্শিত হইয়াছে। ফলে বিলাতি বস্ত্রশিল্প অচিরে উন্নতির পথে বহুদূর অগ্রসর হইয়াছে। এ বিষয়ে প্রিন্স দিীর্ক বলিয়াছিলেন “বৈদেশিকের জাৰ্ম্মানীর বাঙ্গার লুণ্ঠন করিতেছে, সুতরাং জাৰ্ম্মান শিল্পিকুলের মঙ্গলবিধান এষ্ঠ অন্ততঃ কিছুদিন অবধি বাণিজ্যের দ্বার রুদ্ধ করা উচিত। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় আমাদিগের হৃদয় বিচলিত হয় না, অভিজ্ঞতার উপরে আমার মত সংস্থাপিত। আমি দেখিতেছি, যে সকল দেশে আবাধ বাণিজ্য নাই, সে সকল দেশ সমৃদ্ধিশালী হইতেছে, পক্ষান্তরে বাছার অবাধ বাণিজ্যের উপাসক্ট,