পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨.8 s फ्रांकांब्र हेडिशन। [ ન શ: “কারচিকা” বলে । সুতায় কাপড়ের উপর সোণারূপার কাজের নাম কামদানি । কলিদা—ইহার বিস্তৃত বিবরণ পূৰ্ব্বে লিখিত হইয়াছে। (গ) রঞ্জন শিল্প । কুসুম ফুল ও নীলের চাষ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রঞ্জন শিল্প এতদ্দেশে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হষ্টয়াছিল। লাল, নীল, বাসস্তি, হরিদ্র, সবুজ ও কাল প্রভৃতি রং দ্বারাই বস্ত্রাদি সাধারণতঃ রঞ্জিত হইয়া থাকে। কসিদা ও অষ্ঠাষ্ঠ বস্ত্রের উপরে ছাপ মারিয়া রং করা হইত। যে শ্রেণীর লোক এই ব্যবসায় অবলম্বন করিয়া থাকে তাহাদিগকে “চিপিগর” বলে। ক্ষুদ্ৰ কাষ্ঠ ফলকে নানাবিধ কারুকার্য্য করিয়া তাহা দ্বারা বস্ত্রাদিতে ছাপা দেওর হইত। ধাৰ্ম্মিক হিন্দু ও মোসলমান গণের ব্যবহারের নিমিত্ত “নামাবলি” এবং “কুফন” প্রভৃতি অদ্যাপি প্রস্তুত হইয় থাকে ( ১ ) । - (ঘ) কাপাস সূত্রশিল্প। ভারতবর্ষের ষ্ঠায় উষ্ণ প্রধান দেশে তুলাই পরিচ্ছদের একমাত্র প্রধান উপাদান। এজন্ত হিন্দুরাই সৰ্ব্বাগ্রে তুলা হইতে স্বত্ৰ নিৰ্ম্মাণ ও বস্ত্রবয়ন করিতে শিখিয়াছিল। প্রাচ্য ও প্রতীচ্য অধিকাংশ দেশের লোকেই এক সময়ে ভারতবাসীর নিকট এই শিল্প সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ করিয়াছে। কিন্তু এই প্রাচীন শিল্প বিলুপ্ত প্রায় হইয়াছে বলিলেও অত্যুক্তি হয় না। (১) ভগবানের নাম এবং দশ মহাবিদ্যার স্তোত্রাদি সম্বলিত বস্ত্র “লামাবলি" নামে সুপরিচিত । * . ८कीछीन श्रेष्ठ लेकठ tन्नाकांबजिcष बप्श शण श्ञ फाशत्र नाथ "कूक्न” ।