পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ অধ্যায়। স্থাপত্য ও ভাস্কর্য । কেহ কেহ বলিয়া থাকেন, “সৌন্দর্যের অনুরাগ অল্প বলয় অথবা বিদেশীয় শাসনে শিক্ষার সুযোগের অভাবে বঙ্গীয় স্থপতিগণ নিৰ্ম্মাণ কার্য্যে সবিশেষ উৎকর্য সাধন করিতে পারে নাই ; অন্সের উদ্ভাবিত শিল্প বিদ্যার অনুকরণ মাত্র করিয়া আসিয়াছে” ( ১ ) ! এটা যে নিতান্ত ভ্রান্তধারণা তদ্বিধয়ে সন্দেহ নাই। শিল্প চর্চায় ঢাকা জেলার স্থান অনেক উচ্চে । বস্তুত: নানাবিধ শিল্পীর একত্র সমাবেশ এক ঢাকা ব্যতীত বঙ্গের অন্যত্র কুত্ৰাপি পরিলক্ষিত হয় না। ঢাকা সম্বরের ििक्ष अश्क्लोज्ञ नाशकश१8 ििउम्न ििविभन्न अरुइन अङ्कुशौहे হইয়াছিল। তৎকালে এক জাতীয় শিল্পিগণ এক মহল্লাতেই বাস করিতেন । ঢাকার কামায়নগর, তাতীবাজার, পাণীটোল বা জামদানী নগর, শাখারী বাজার, মুতার নগর, মালীটোলা, গোয়াল নগর, কুমারটুলী, চুড়িহাট্ট, স্বত্রপুর, জড়িয়াটুলি, কাসারি বাজার প্রভৃতি মহল্লার নাম শিগ্নিগণের বিভিন্ন কার্যের পরিচয় প্রদান করিতেছে। মোসলমান শাসন সময়ে ঢাকার বিবিধ শিল্প উন্নতির শীর্ষ স্থান অধিকার করিলেও ইহা স্বীকার্য্য যে প্রাচীন হিন্দুদিগের সময়েও এই জেলার বিভিন্ন শিল্পাদি বিশেষ উৎকর্ষ লাভ করিয়াছিল। দক্ষিণ বিক্রমপুরন্থ জপা গ্রাম পূৰ্বে ঢাকা জেলারই অন্তর্গত ছিল। এখন উচ্ছা ফরিদপুর জেলার লামিল (১) ৰাঙ্গালার ইতিহাস-ঐকালীপ্রসন্ত্র বঙ্গোপাধ্যায় প্রণীত । ※“