তারা যেন সব ভিন্ন ভিন্ন অবয়ব, এবং তাদের এক একটি অবয়ব দিয়ে সত্যের এক একটি শক্তি প্রকাশ পাচ্ছে। একটি শক্তি যখন একটি অবয়ব দিয়ে ফুটে বাহির হোল, তখন অপর অবয়ব গুলির মধ্যে দিয়ে সে শক্তির কোনও সাহায্য হইতেছে না, (কারণ তা তাদের মধ্য দিয়ে পরে অনাবিধ শক্তি আবির্ভূত হবে এবং অন্যবিধ উপায়ে তাহারা সত্যের মহাযানের সাহায্য করিবে), তাই তারা তখন দুর্ব্বল এবং নীচু হয়ে থাকে, আর তখন যাদের দ্বার। সত্য বাস্তবিক স্বার্থক হচ্ছিল, তারা বলীয়ান্ হয়ে উঠে। কালক্রমে যখন সত্যের যে দিক্টি ফুটে উঠ্ছিল, সেটা ছাড়া আরও কোনও দিকে তাঁর ফোট্বার আবশ্যক্ হয়, তখন হয়ত অন্য সমাজ গুলোতে সে দিক্টা ফোটাবার সাহায্য হয়, সত্য সেই দিক্ দিয়ে ফুটে উঠেন; আর যে গুলো দিয়ে পূর্ব্বে ফুট্ছিলেন, সে গুলো সত্যের এই নূতন বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদেরকে বদ্লাতে পারে না কাযেই তারা নীচু হয়ে পড়ে, আর তাদের উপর দিয়ে দলিয়ে গিয়ে নূতনেরা জয়লাভ করে। যদি পূর্ব্বের পূর্ব্বের সমাজগুলি ঠিক সত্যকে ধর্তে পেরে, তাঁর সঙ্গে
পাতা:তত্ত্বকথা.pdf/৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
তত্ত্ব কথা।
৭৩