ృశ్చి8 ஆகதம்இை? নাই ৰটে কিন্তু ইঙ্গাই সেই মহান কার্যের এক প্রধান উপায় । তিনি সুর্য্যকিরণের তাপ দ্বারা কলুষিত জল রাশি হইতে নিরস্তর যে বাষ্প উৎসারণ করিতেছেন, তাহৰুে আকাশে লইয়া শৈত্য প্রয়োগ দ্বারা পরিস্কৃত ক্তদল ৰূপে পরিণত করিম্ভেছেন | কি রূপ পারিপাট্যের সঙ্কিত এই উপায়টি কার্য্য তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । ·œ حامد حابه هم متصحیی কারী হইতেছে তাহ একবার পর্ম্যালোচন: | করা যাউক । জলে একদা অধিক পরিমাণে তাপ সংযোগ করিলে তাহ হইতে যে শুদ্ধ জলীয় বাষ্পই উদগত হয়, এমত নহে, জল মধ্যস্থ অন্যান্য পদার্থও সেই তাপ প্রভাবে : বাষ্পীভূত হইয়া তাঙ্গার সহিত উঠিতে থাকে। অপিচ, জলে অল্প পরিমাণ তাপ ক্র্যাগত প্রয়োগ করিতে থাকিলে, শুদ্ধ জল কণা সকলই বাঙ্গাকার ধারণ কfরয়া উঠিতে থাকে, তাঁচ:র সক্তিত প্রায় অন্য কোন छदाझे উঠিতে পারে না। ঈশ্বর যে স্থৰ্য্য তাপ দ্বার বাম্পোৎসারণ করেন, তাঙ্গ অতি মৃদু সুতরাং - ৰঙ্গের সহিত বিজাতীয় পদার্থের উদগমন সয়ম্বন আভি অ’প | রসারণবিদ বিখ পণ্ডিতগণও মৃদু সন্তাপ দ্বারা দুৰিত জল বম্পোদগম করান এবং শৈত্য দ্বারা সেই সকল বাঙ্গণ ঘনীভূত করিয়া পরিস্কত জল প্রস্তুত করেন বটে, কিন্তু যন্ত্রের উৎকর্ষ বিষয়ে স্তম্ভার এই সন্ধানের উদ্ভাবকের পদধূলির নিকট ও অগ্রসর হইতে পারেন না । হার যে অগ্নির সন্তাপ ব্যবহার করেন স্বৰ্গ কিরণের ঠাপ অপেক্ষ। তাছা অধিকাংশে উগ্র ; সুতরাং উীহাদিগের বাপের সন্ধিত ভালক বিজাতীয় পদার্থও উত্থিত হইয় পড়ে । ঈশ্বরের তাপ প্রয়োগ প্রণালীতে আরও পারিপাট্য আছে । একটি কারণও আছে —উক্ত পণ্ডিতগণ যে পাত্রে জল রাখিয়া সন্তাপ প্রয়োগ করেন, তাছার নিম্ন দেশে অগ্নি রক্ষিত হইয় থাকে, v建*,>°臀 r - ధ్యొబ్లొఫెషౌ": s
- ... " * * *
ইহাতে ঐ পাত্রের তলাস্থিত জল উত্তপ্ত হইয়া বেগে উৰ্দ্ধগামী এবং উপরি ভাগস্থ শীতল জল অপেক্ষাকৃত গুরু হইয়া সেইৰূপ বেগে নিম্নগামী হইয়া পড়িতে থাকে আনবরত এই ৰূপ উদ্ধাধ বেগ দ্বারা জল আন্দোলিত হইতে থাকে বলিয়া জলীয় বাম্পের সহিত অন্যান্য দ্রব্যের বাষ্পও না উঠিয়া থাকিতে পারে না । ঈশ্বরের তাপ প্রয়োগ প্রণালী অন্য ৰূপ। তিনি সুর্য্য কিরণ দ্বারা জলের শুদ্ধ উপরিভাগ মাত্র সপ্তপ্ত করিয়াই বাষ্প উৎসারণ করেন সুতরাং জলের মধ্যে কোন প্রকার আন্দোলন উপস্থিত হইয়। পিজাতীয় বাম্পের উদগমন পক্ষে কিছু মাত্র সহায়তা করে না । এই ৰূপে জলের উপরিভাগ সন্তপ্ত করিয়া তিনি আর একটি মহাৰু উদ্দেশ্য সাধন করিতেছেন। যদি ঐ পণ্ডিতদিগের ন্যায় তিনি জলস্থানের নিম্নভাগে তাপ প্রয়োগ করিতেন তাহা হইলে সমুদায় জল একেবারে উত্তপ্ত হইয়া ভষ্মধ্যস্থ প্রাণী মাত্রের মুলোচ্ছেদ করিত । মানবগণ এই প্রণালীর উৎকর্ষ, হৃদয়ঙ্গম করিলেও, এতদনুসারে কার্য্য করিতে পারেন না; কারণ ক্টtহারা জল চোয়াইবার জন্য যে ৰূপ পাত্র ব্যবহার করিয়া থাকেন ও করিতে পারেন, তাছার আয়তন মতি সামান্য, সুতরাং জলের উপরিভাগে তাপ প্রয়োগ করিলে তাঙ্গ হষ্টতে "يضع يوس অলপ সময়ের মধ্যে অধিক বাষ্প উঠিতে পারে না,সুতরাং কার্সাও শীঘ্র সমাধা হইতে পারে না। কিন্তু ঈশ্বরকে পাত্রের অপায়স্তন বিষয়ে কিছু মাত্র চিন্তা করিতে হয় না। সমস্ত পৃথিবীই ‘ ভাহার জলাধার, ইছার প্রত্যেক স্থান হইতে প্রতিক্ষণে যে ৰাপ উত্থিত হইতেছে তাঙ্কার সমষ্টি অতীব বৃহৎ । ২। শৈত্য দ্বারা উত্থিত বাষ্পকে জল ও তুষার ফরণ→যেমন তাপ প্রয়োগ দ্বারা জলকে বাষ্প ৰূপে পরিণত করিলে, ভষ্মধ্যস্থ বিবিধ
