Soc সত্যের জয়, ধর্মের জয়, "বিশ্ব-বিজয়ী ব্রহ্মনামের জয় " ঘোযণা করিতেছে । যে মনুষ্য এক কালে যৎসামান্য বৈষয়িক সুখের অভাবে কষ্ট-ফুশে ব্যথিত হইয়া, জীবন ধ:রণ করা কেবল বিড়ম্বন মাত্র এবং সংসাবকে দুঃখের আগার বলিয়া বিলাপ করিত, সেই মনুষ্যই আত্ম-প্রভাবে দেব-প্রসাদে তত্ত্বাবৎ সুপ হস্তগত—পদানত করিয়া সেই * বিদ্যা-সম্পদ বুদ্ধি-বিধাত “ পরব্রহ্মকে লাভ করত প্রেমানন্দে উৎফুল্প হইয়া “ এয ব্রহ্মলোকঃ " এই আনন্দ-পুর্ণ ব্রহ্ম-লোক বলিয়া পৃথিবীর মাছাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিতেছে । সমুদায় পৃথিবী-সমগ্র মনুষ্য-জাতির কথা । দুরে থাকুক, এখনই আমরা যে সুপ্রসারিত সমাজ-গৃহের ভিত্তি-ভূমির উপয়ে আসীন । به م** শ্লষ্টয়া সত্যের জয়-ঘোষণা কfরতেছি, উafতর }}গর আলোচনা করিলেই সত্যের প্রয় প, ধৰ্ম্মের প্রভাব অfত সঙ্গজেক্ট কামর: দগের হৃদয়ঙ্গম হুইবে, ঈশ্বরের মঙ্গলসঙ্ক প যে কেমন বিচিত্র কৌশলে সংসিদ্ধ ই হবে । যখন ভারতে সমাজ-বদ্ধ হইয়া গুৰু ভারতে কেন, পৃথিবী-মধ্যে কোন স্থানে অসম্প্রদায়িক ও অপৌত্তলিক-তাবে একমাত্র অদ্বিতীয় নিরাকার পরব্রহ্মের তারাধনার জন্য যখন কোন সাধারণ উপস - ত প্রতিষ্ঠিত কষ্ট্রাচ্ছিল কি না সংশয় স্থল, তৎকালে সেই গম্ভীর-বুদ্ধি ঈশ্বর-প্রাণ ম? Tয়। রাম-মোচন রায় ঈশ্বর-প্রীতি-সুধাপ. নে পরিতৃপ্ত হইয়া লোক-সাধারণের উপকারাপে ব্রহ্ম-পূজা ও ব্রহ্ম-জ্ঞান বিস্তার উদেশে এই অবধারিত-দ্বার আদি-ব্ৰাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করিলেন । তখন ইহার চতুর্দিকে পৰ্বত সমান বাধা-বিঘ্ন, সমুদ্র সমান প্রতিবন্ধক । ঈশ্বর জগতের অধি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ৮ ও পে, ১ নং rগ পতি, তিনি প্রতি আত্মার ইষ্ট-দেবতা হইলেও, এই পবিত্র-গৃহে শ্রদ্ধা-ভক্তি-প্রীতি উপচার লইয়া যে সেই অাদি দেবের অৰ্চনা করে, এমন ছুই চারি জন মনুষ্যও প্রাপ্ত হওয়া যাইত না । প্রজ্বলিত অনল যেমন আপনার বলেই চতুর্দিকে বিস্তারিত হয়, তেমনি এই ব্রহ্ম-জ্ঞান ৰূপ স্বগীয়-অগ্নি সকল বাধা-বিঘ্ন অতিক্রম করিয়া ক্রমাগতই প্রজ্বলিত হইতেছে, ভারতের সন্ত্ৰ স ত্র আত্মাকে সংস্কৃত ও পরিতৃপ্ত করিয়া পৰ্বত ক্টঙ্কার : হইতেছে ! অরণ্য, সিন্ধু-প্রান্তর উল্লঙ্ঘন করা ক্রমে জগদ্ব্যাপ্ত হইতেছে । প্রথমে যে গৃঙ্গে দ্বাদশ ব্যক্তির সমাগম হওয়া সুকঠিন হইত, সেই এই সুদীর্ঘ সমুন্নত আদি-সমজের ভিত্তি-ভূমি আজি দেশ-বিদেশস্থ শত শত সাধকের সমাবেশ-স্তারে বিকম্পিত এই অসামান্য লোকারণ্য-এই & সকল জ্ঞান-প্রেম-শ্রদ্ধা-ভক্তি-সম্পন্ন অনন্যপরায়ণ ব্রহ্মোপাসকদিগের ব্রহ্ম-নিষ্ঠা সনদর্শন করিয়া কোন আত্মা ন; আজি *ইতেছে, তাহ; তানায়াসেই প্রত্যক্ষ উপলদ্ধি । তাৎপৰ্য্য অনুভব করিতেছেন । দ্বাচস্তারংশ
- সত্যমেব জয়তে “ এই মহাবাক্যের প্রকৃত
ংসরের উন্নতির ক্রম অবলোকন করিয়। কোনু তত্ত্বদশী মহাপুরুষই না আশা করিতেছেন, যে কালেতে সমুদায় পৃথিবী বিশাল-উৎসব-ক্ষেত্র হষ্টয়া উঠিবে, কালেতে সকল আত্মাই ঈশ্বর-লাতে কুত-কাৰ্য্য হইয়া পৃথিবীকে পুণ্যবতী করিয়া “ এষ ব্রহ্মলোকঃ ” এই ব্ৰহ্ম-লোক, এই সুধাময় বাক্য একতানে উচ্চারণ করত ইহার যাথার্থ সম্পাদন করিবে । হে সত্যকাম মঙ্গল সঙ্কল্প ধূত-ব্রত মহাৰু ঈশ্বর । এই বিবাদदिनबाक्-मिका-अष्ट्रय-झन्छु-क्लरु-भूर्त भढीলোকে সেই শুভ দিন শীঘ্ৰ প্রেরণ কর । তুমি প্রীতি-সপ্তাবে, সুখ-শান্তিতে সকল আত্মাকে সম্মিলিত কর, তোমার
