পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه ه» و a لاه ۲۲ নিকটে অার কি যাচ এঃ করিয়, প্রাণের সচিত এই প্রার্থনা করি, \তে ঈশ্বর, তোমার মহিমা মকীয়ান্‌ চউক, সুত্যেরই ৷ জয় উক, তোমার মঙ্গল-সঙ্কপি সংসিদ্ধ হউক । তোমার স্নেহুের ধন জীবাত্মা | সকল, তোমাকে লাভ করিয়। কৃতাৰ্ণ হউক । ওঁ একমেবাদ্বিতীয়ং । সীয়? কী ণ ! . শ্ৰীযুক্ত সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর বলিলেন । অল: আমাদের এই ব্রাহ্মসমাজ দ্বাচত্বরিংশ বৎসর অতিক্রম করিয়া নববর্ষে প্ররিষ্ট হইতেছে, এ উৎসবের দিন বিশেষ রূপে স্থদ সঙ্গম কর । যাহারা অদ্য এখানে কেবল দেী লের বশবৰ্ত্ত হইয়া আসিয়ছেন- কার! অ লে:ব জন-কোলাহল দেখি, গ ত বাদ্য স্বনি শুনিয়; ই ফিরিয়া এ দিনোয় যথার্থ মৰ্ম্ম অবগত মনে ; আদ এই ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠ দিবস--সেই ব্রহ্মসমাজ যাহা অজ্ঞান-অন্ধকার কুসংস্কার-কুজুঝটিকার মধ্যে সহস্ররশ্মি-ভানু সদৃশ এই বঙ্গদেশে উত্থিত হ ইয়াছে: যাহার নামের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশের নানাবিধ কুরীতির নির্বাসন, পোন্তfলকতার পরিহার, জাতিভেদের উচ্ছেদ, স্ত্রীজাতির স্বাধীনতা,সত্যের জয়,একমেবাদ্বিতীয়ং পরব্রহ্মের উপাসনা অনুস্থত রক্রিয়াছে । ব্রাহ্মগণ ! আদ্যকার দিনের প্রকৃত তাৎপৰ্য্য অবধারণ কর । যে ব্রহ্মের অtহরামে তোমরা এই উৎসবে সমাগত হইয়াছ, সর্বাগ্রে এই মন্দিরের মধ্যে র্তাহাকে প্রত্যক্ষ কর । দেখ ষ্ঠার সত্তাতে—ষ্ঠায় শক্তিতে জগৎ જૂર્વ রছিয়াছে । তাহার ইচ্ছা দীপ্যমান, তাই জগৎ সংসার চলিতেছে, সেই ইচ্ছার

  • o ੋਂ م حة o :يده يطا של •i リ、 z is so

मि८धष भाद्ध दिज्ञांभ হইলে—তাহার এক } দ্বাচস্বারিংশ সাংবৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ るf> কটাক্ষপাত হইলে সমুদায় ধংস হইয়। যায় । সে শক্রির মাহাত্ম্য অনুভব কর । আমি যদি ধবলগিরি আরোহণ করিয়া তাঙ্কার শিখর-দেশে দণ্ডায়মান হই, যেখানে অামার শরীর শীতে পাষাণৰৎ হইয়া যায়, যেখানে স্বৰ্গ-দ্বার-মুক্ত তীব্র ছিমাদ্র বায়ু আমাকে সজোরে তাত্রিমণ করে, সৃষ্টির মহা ভূত সকল ভীমবলে আমার নয়ন মনকে একান্ত অন্তিভূত কবে, সেখানে আমাকে কি ক্ষুদ্র দেথায় ! বিশাল সাগরের প্রবল তরঙ্গের মধ্যে আমার এই দে চকরি কি ক্ষুদ্র প্রতীয়মান হয়! আবার যে পৃথিবীতে তামি বাস করি ८ङझ्-िगठद्ध स्नान कि हन्न कि क्लब३ अरु পাই না, তাঙ্কার তুলনায় একটি সাগর কি একটা পৰ্বত কেমন ক্ষুদ্র । এই পৃথিবী আবার স্কুর্যের তুলনায় কি ক্ষুদ্র । উপরের মনস্থ কোটি লোকের তুলনায় ইহা কি –কোন বালুকণা, কোন ধূলিরেণু, কোনু কটন : তাহ: অপেক্ষীও অগপ ! তবে যিনি আমর এই ক্ষুদ্র দেহের অধীশ্বর—সাগর পল্বত সমেত এই পৃথিবী---এই স্থৰ্য্য- এই কোটি কোটি লোক মণ্ডল যাঙ্গর অঙ্গুলীর এক ইঙ্গিতে আকাশ পথে ভ্ৰাম্যমান কুইতেছে, তিনি কি মহানু ! মন্থতে মহীয়াৰু ! fাহার মহিমা কি বুদ্ধিতে আয়ত্ত করিতে পারা যায় : জ্যোতির জ্যোতি, তিনি নিজে কি উজ্জ্বল । প্রাণের প্রাণ, তিনি নিজে কি মহানু ! সকল ৰূপ-কারণ, সকল সপ্তার সত্তা, সকল সত্যের সত্য ! তিনি কেবল অন্ধ শক্তির রাক্তন মাত্র নছেন । তিনি কেবল জড় জগঙ্কের অধিপড়ি নহেন । ভাঙ্গাকে জাগ্ৰত জীবন্ত দেবতা ৰূপে প্রত্যক্ষ কর । তাঁহাকে পিতা ৰূপে সাক্ষাৎ বর্তমান দেখ, যাহাকে আমাদের পূর্বতন ঋষিগণ স্বভাবোক্তিতে বলিয়। গিয়াছেন, “ ত্বং হি নঃ পিতাহসি " । তিনি পিতা আমরা উহার পুত্র, উছার নিকট কি