পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজসিংহাসন তখন সমগ্ৰ উত্তরাপথের অধিপতি ইন্দ্ৰায়ধের কবিতলগত छिन । তাঁহার রাজ্য গান্ধার হইতে মিথিলাব প্রান্ত সীমা পযর্টনত বিস্তৃত ছিল ।” আমি ঐতিহাসিক নহি, তবও আমাৰ বিশ্ববাস মে খ্রীস্টীয় অল্টম শতাব্দীতে অবাজকতাব অবসানে পালবংশীয় রাজা গোপালদেবের প্রতিস্ঠাষ স্বতন্ত্র বাংলার ( বা গৌড়-বঙ্গের } জন্ম । সহস্ৰাধিক বৎসর বাংলা নানা সখি-দঃখের ভিতর দিয়া সবাতশত্র্য ও বৈশিষ্টেট) । পথে চলিয়া আসতেছে । চিরকাল একভাবে যায় না, তাই পাল-বংশ শক্তিহীন হইয়া পড়িলে সেন ংশের বাজাগণ গৌড়-বংেগবি সিংহাসন অধিকাব কবেন । সেনা-বংশের প্রতিস্ঠােব সঙ্গে হিন্দধমে'ব পািনবভূথান অবশম্ভ হয় এবং সেনা-বংশীষ রাজগণের বাজত্বকালে হিন্দ ও বৌদ্ধ সমাজেব মধ্যে ভীষণ সংগ্রাম সর্গিট হয । সেনাৰংশীযেরা। গৌড়-বঙ্গের একচ্ছত অধিপতি ছিলেন বটে কিন্তু তাঁহাদেব আমলে সামাজিক BDDBSBBBBSB BBB BBggBD BBu BBB guDuDDSDBB BuS রাজ বকতিযাব খিলজি মগধ বিজযা করি যা গৌড়-বঙ্গেৰ পশ্চিমাংশ অধিকাৰ করেন । পশ্চিমবঙ্গোব প্রাসাদ - তোরণে যখন ইসলামেৰ অধচন্দ্ৰ শোভা পাইতেছিল পােব বঙ্গোব প্রাসােদশীষ হইতে তখনো স্বাধীনতা-সংযে বা শেষ রশিমটি, কু নিভিয়া যায় নাই ! কিন্তু প্রায় এক শতাব্দী পাবে অন্যন্ত্র বাংল। ( বা গোঁড়বংগ } মসলমান শাসনের অধীনে আসে । মসলমান শাসনেব সমযে সামাবাদী বৌদ্ধসমাজ দো-টানার মধ্যে পড়িশা। গেল। অধিকাংশ বৌদ্ধবা ব্ৰাহ্মণ্যশক্সির পনবভু্যদয় পছন্দ না করিয়া এবং ইসদ্ধ্যমেব সাম্যবাদে আকৃষ্ট হইয়া ইসলাম ধৰ্ম গ্ৰহণ কবিল, অবশিষ্ট বৌদ্ধ হিন্দ, সমাজে ফিবিয়া আসিল । বাহ্যত বৌদ্ধধমের ধবংস হইলেও বৌদ্ধধমের সামা বাদের লোপ হইল না । হিন্দ-সমাজের ধমনীতে এই আদশ ব্রুিয়া করিতে লাগিল । ইহারই ফলে সমােত রঘানন্দন নািতন হিন্দসমাজ গঠন করিবার জন্য নািতন সমিতি প্রণয়ন করিলেন-- তখন তিনি রাখলেন মাত্র দাইটি বণ ব্রাহ্মণ ও শব্দ্র । উদার দটি লাইযা দেখিলে স্বীকাৰ করিতে হইবে যে রঘানন্দনের সমিতি সাম্যের দিকে বাংলার হিন্দ, সমাজকে অনেক দাির লইয গিয়াছে। রঘানন্দনের আরবধ কায সমাধা করিবার জন্য, অর্থাৎ সাম্যবাদেব ভিত্ত্বির উপর হিন্দ, সমাজকে গঠন করিবার উদ্দেশ্যে, বাংলাদেশে বৈষ্ণব ও ব্ৰাহ্ম আন্দোলনের আবিভােব । সামান্থাপনের প্রচেস্টা এখনো সফল হয় নাই । DD BBB DBBD OOB DD DD DBDDBD DBD DBBDYS १२