পাতা:তরুবালা - প্রচার পুস্তিকা (১৯৩৬).pdf/৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তরুবালা  আচার-ব্যবহারে তাখিল— তরুবালার জীবন বিপন্ন কোরে তুললো। সে হাসি মুখে সকল নির্য্যাতন সহা কোরতো॥ প্রাণপণে তার উপেক্ষিত জীবনের সকল বেদনাই বাহ্যিক হাসির আবরণে সে সকলের কাছে গোপন কোরে রাখতে চাইত। কিন্তু তরুবালার প্রতি সমবেদনায়—সকলেরই অন্তর ভেঙ্গে পড়তো। অখিলের এই হৃদয়হীন ব্যবহারে তার মাতা ও ভগ্নীর হঃখের সীমা ছিল না। তরুবালার সাহায্যে, তার দাদার মন ফেরাবার জন্ত্য ভগ্নী শান্তা সর্বদাই নানা উপায় অবলম্বন কোরতে কিন্তু তাতে ফল প্রায়ই বিপরীত হোত। কাব্য-ব্যাধিগ্রন্থ তাখিল, নাটুকে প্রেমের সন্ধানে কাব্য-লোকেই বন্দী হোয়ে রইল। স্বাধী স্ত্রীর কাছে সে ধরা দিলে না। এই সুযোগে, স্বার্থসিদ্ধির আশায় তাদেরই এক আশ্রিত ও প্রতিবেশী বেণী —অখিলের সর্ববনাশ সাধনের জন্য বেশ একটি জাল বিস্তার কোরে ফেলো। ঘর-ছাড়া ছেলের মন ফিরবে —তাই অখিলের মাতা অর্থ ও সম্মতি ছুই দিলেন॥ হোমিওপ্যাথী ডিসপেনসারী খোলবার নামে। ও বেণী বেশ মোটা রকম কিছু পারুলের গৃহে একটা দৃশ্য