পাতা:তুরকীয় ইতিহাস.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুরকায় ইতিহাস । 盤い○ তাহাতে আনন্দে অতি মালিক নাঙ্গীর । উভয়েতে রতিষজ্ঞ করি সমাপন । সময় যাপন করে হইয়ু সুস্থির ॥ এইৰূপে হরে কাল রাজার নন্দন | | এক দিন তথা এক হইল ঘটন II তাবুমশ নামে সেই পণ্ডিত যেঞ্জন । অতিশয় ক্রোধ যুক্ত ছিল তার মন ॥ আপন রমণী সহ করিয়ু বিবাদ । রাগভরে কৈল তারে বহু কটুবাদ ॥ বলে দূর পাপীসুলী কিকাল্প হেথায় । অদ্যাবধি তামি তা জ্ঞা করিনু তোমায় ! এই কথা মুখ হতে হইলে নির্গত । তাহার কারণে কৈল মনস্তাপ কত ॥ গৃহিণী রাখিতে গৃহে সাধ ছিল তাঁর । কাঠির বিচারে তাহে একে ঘটে আর II কাঙ্গি বলে নারী তুমি করেছ বঙ্গন । পুন ভু হুইবে তব রমণী এখন ॥ তান্যঞ্জন তাহারে করিবে পরিণয় | সেঞ্জন যদ্যপি ত্যজে পাবে পুনরায়” ] কি করে পণ্ডিত মাছে ব্যবস্তা এমন । অন্যথা করিতে নারে কাঞ্জির বচন | মনে মনে শেষে এই করিল চিন্তন | মালিক নাঙ্গীর অতি সরল সুঞ্জন | মক্কাইতে বোগদাদে এনিছি উহায়ু । অবশ্য সম্ভ্রম কিছু করিবে আমায়ু ॥ আমার বচন সেই কতু ন লঙিঘবে । অবশ্য তামার দীর অামারে সে দিবে } তাহা-কেই হল্লাস্থির করাযুক্ত হয়” । এ মন্ত্রণ মন মধ্যে করিল নিশ্চয় | দঞ্জির ভবন হতে আনিযু তাহারে । রমণী সহিত রাখে তাপন তাগারে | পণ্ডিতরমণী হেরি নৃপঞ্জ-বদন । তাকার প্রণয়ু জ্ঞালে পাইল বন্ধন | মালিক-নাঙ্গীর হেরি পণ্ডিত দারায় । অমনি পড়িল তার প্রেম বাগুরায় { উভয়ের প্রতি পড়ে উভয়ের মন । উভয়ু উভয় প্রতি করিল যতন ॥ পরম্পর হয়ে দোহে পুলক অস্তুর । মনের যাবৎ ভাব করিল গোচর ॥ উভয়ের অভিলাষ ছিল যত মনে । সমস্তু করিল ব্যাক্ত প্রেম আলাপনে | স্বপঙ্গে ললনা দেখাইল বহুধন ॥ সুবর্ণ রঞ্জত তার হীরক নিকর } চুনি পাম। মরকত দেখিতে সুন্দর } এই সব দেখাইয়া কহে সেই ধনী । এসব স্ত্রীধন মম শ্লেনে গুণমণি ॥ যখন আমাকে ত্যাগ করেছে পণ্ডিত ! মম অধিকারে সব জ্ঞানিবে নিশ্চিত | ষদি তুমি কাল মোরে ত্যাগ নাহি কর । এসব ধনের স্বামী হবে গুণাকর | আর তামি চিরদাসী হইব তোমার । সেবিব ও পাদপদ্ম বাসনা অামার’ { মালিক নাজীর কহে এ কথা শ্রবণে । তেবে মম প্রতি বল দেখি বরাননে ॥ যদি তবপতি মম প্রতি করি বল । তোমা ধনে কেড়ে লয় কি করিব ৰল” ] (কামিনী কহিল) তোহে চিন্তা নাহি আর রাখ বিস্ব ত্যজ মোরে সেইচ্ছা তোমার’ মৗলিক-নাঙ্গীর কহে) শুন প্ৰাণেশ্বরি । যদি হেন হয় তবে কিছুতে না ডরি ? আমার এ দেহে রবে যাবৎ জীবন । তদবধি তোমারে না করিব বর্জন ॥ ৰূপবতী গুণবতী তুনি হে যুবতী । ধন হতে নহ স্থান তুমি রসবতী ॥ i দরিদ্র পাইলে পরে অমূল্য রতন । কদাচ ত্যক্তিতে নরে থাকিতে গুীবন II যদি বিধি মিলাচর দিল তোমা ধনে । রাখিব তোমারে সদ1 হাদি সিংহাসনে II নয়ন প্রহরী রবে তানিমিস ইয়ে । মনে অভিলাষ পুরাইব তোম। লয়ে । , যখন তোমার পতি আলিবে লইতে ! কেমন ব:ভার করি দেখিবে অক্ষিতে’ fা পরদিন আবুনশ অতি প্রত্যুষেতে । আইল স্বদার যুবা আছে সে গৃহেতে { অৰ্দ্ধ পথে যুবা তারে করি দরশন। সহাস বদনে করে প্রিয় সম্ভাষণ II তেব প্রতি বড় বাধ্য হলেম এখন | মিলাইয়া দিলে মোরে রমণী রতন ॥