by Wo অক্ষিযুগে করিলে এ স্কৃত্তিক লেপন । দৈত্যগণে সেই জন করে দরশন | অারে। সেই জন পরে হেন শক্তি ধরে । তুরকীয় ইতিহাস । তালিস্মার বিবরণ শুননি শ্রবণে । ( হাসান কহিল ) প্রভু জানিব কেমনে } অনুগ্রহ করি কহ বিবরণ তার । অনায়াদে দৈত্যগণে তা জ্ঞাকারী করে শুনিয়া বিস্ময় দূর হউক আমার ! (পুনরায় ব্রাহ্মণ কহিল ) বাছাধন। যে সব রক্তান্ত তোরে করিনু জ্ঞাপন | বিবেচনা করি দেখ মনেতে বিচাfর । কত ধনে ভোরে করিলাম অধিকারি II হাসান কহিল প্রভু কহিলে যেমন । কিছুই অন্যথা নহে তোমার বচন ॥ কিন্তু মহাশয় মিবদন কবি আমি। যবিং ন কৈলে মোরে এ ধনের স্বামী | জননী জনকে আমি সন্তোষ কবিতে । এর কিছু ধন আমি পারি কি লইতে? ] ( শুনি পদ্মনাভ বলে ) “ ওরে বা ছাধন ; যাহা ইচ্ছা তোমার তা করহ গ্রহণ } অনুমতি হাসান পাইয়া সেইক্ষণ । পান্না তার সোণ কিছু করিয়ু গ্রহণ ॥ ব্রাহ্মণের পশ্চাতে আইল তথা হতে । তথা হৈতে বাহির হইল পূৰ্ব্ব মতে ॥ সভাগৃহ দিয়া তার করিয়া গমন । তার পাশ্ব গুহে পুনঃ কৈল আগমন ॥ তদস্তুর তাটালিকা আইল ছড়িয় । দেখে সেই ইথোপিয়া তাছয়ে পড়িযু তদন্তর তা মদ্বার অাইল লঙ্ঘিয় | পূৰ্ব্বমত দ্বাররুদ্ধ হইল তালিয়া | তদস্তর সোপানেতে করি আরোহণ | কুপ হৈতে উৰ্দ্ধে তারা কৈল আগমন । সেই কুপ পূৰ্ব্বমত জ্ঞলেতে পুরিল ! দেখি হাসানের চিত্তে সংশয় রম্মিল | বিস্ময় পূরিত তাসা করি দরশন ! পদ্মনাভ হাসানেরে কহেন তখন |} কেন পুনঃ পুনঃ তুমি হও চমৎকার । তোমার বিমল আসে হতেছে প্রচার } (দ্বিজ বলে ) ওরে বাছা করহ শ্রবণ । তালিস্মার বিবরণ করিব বর্ণন ॥ সুধু তার গুণমাত্র বলিব না ধন । রোনাই ব যাতে শিক্ষা করই এখন ! দ্বিন্ধপ তালিসম আছে জগতে প্রচার । অঞ্চর আত্মক এক ভার ভিন্ন কর / স্তব পাঠ শাদাক্ষর যোগে এক হয় । গ্রহের সম্বন্ধে হয় দ্বিতীয় নিশ্চয় | কোণ কোন পাতুতে গৃহের অাছে যোগ কোন গ্রহযোগে তুযু কি প্রকার ভোগ } স্বপনে শিখেছি আমি প্রথম উপায় । কৃপায়ু উই-হ দেব দিলেন আমায়ু ॥ স্বৰ্গ দৃতের শক্তি তাড়িয়ে অক্ষরে । একেক অক্ষরে এক দৃত ভর করে } দূত করে বলে তুমি না জ্ঞান কারণ । তাগ্রে জানাইব তাহাদর বিবরণ ॥ সৰ্ব্ব শক্তিমান বিভু সৰ্ব্বে শ্বর জিনি । দতগণে পূর্ণ শক্তি দিয়াছেন তিনি | দূতগণ অক্ষরেতে করিয়া নির্ভর । সকলেতে শাসন করয়ে চরাচর II পার্থিব সমস্ত শব্দে করি আবিষ্ঠান । শুভাশুভ ফলাফল করয়ে বিলীন ! শক্ষর সংযোগে হয় শব্দের বিন্যাস । শব্দ হতে পদ সব কয় যে প্রকাশ ! সেই পদ লিখিত কি কথিত ছুইলে । আগ বুদ্ধি জীবগণ তাহে যায় তুলে | হাসান, ব্রাহ্মণে এই কথা পরস্পরে। ক্রমে ক্রমে উপনীত হইল নগরে } সুবর্ণ পান্নার সহ দেখিয়া নন্দলে। হাসানের পিতা তাতি তুষ্ট হৈল মনে | তদবধি ফাঙ্কা চো করিয়া বর্জন। করিতে লাগিল কাল সুখেতে যাপন |
