পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

না-বিদ্যা অল্পবিদ্যাওলাদের জ্ঞান বিজ্ঞানের সব চেয়ে বড় শত্ৰু বলছি ? বরেনকে বুঝিয়ে দিচ্ছি। ওদের অল্পবিদ্যার চ্যাংড়ামিই জ্ঞান বিজ্ঞানের সব চেয়ে বড় বিপদ ? তোমরা ভুল কথা ভাবিছ-আমি যা বলতে চাই তার উল্টো কথা ভাবিছা! কেউ কথা বলে না । ঃ মানুষের ধাম ভগবান জ্ঞান বিজ্ঞানে সভ্যতা কিসের ওপর দাড়িয়ে ছিল, এখনো দাড়িয়ে আছে ? সত্যের ভিত্তি ছাড়া দাড়াবার কোন অবলম্বন ছিল না মানুষের, আজও নেই। সত্যকে ধরেই মানুষ এতদূর এগিয়েছে, আরও এগোবে। তোমার আমার মুস্কিলটা কি জানো ? সত্য কি তার নানারকম ব্যাখ্যা শুনি, নিজেরাও নানারকম মনগড়া ভাবাৰ্থ করে নিই। তবে এ বিভ্ৰান্তি কেটে যাচ্ছে। সত্য কি তাই নিয়ে যে নানারকম ধারণা, এ যুগে আমরা এটাকেও সত্য বলে জানতে পেরেছি, মানতেও পেরেছি। সকলে নয়-কিছু লোকে পেরেছি। সত্য সম্পর্কে ধর্ম আর বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গির তফাৎটা এবার ধরবার চেষ্টা কর । বিজ্ঞান বলে আমরা যতটা জেনেছি ততটাই সত্য,-অনেক সত্য আমরা জানি না। নতুন সত্য জানার পর হয় তো এখন যেটা সত্য বলে জানি সেটা মিথ্যা হয়ে যাবে কিন্তু যতদিন বিজ্ঞানের বিচারে এটা সত্য বলে প্ৰমাণিত হয়ে থাকবে ততদিন এটাই আমাদের কাছে সত্য । বরেন প্রশ্ন করে, কিন্তু কতগুলি মূলনীতিকে বিজ্ঞান কি t-CNC Rd