পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গা ঘিরে রেখে তন্ন তন্ন করে খানাতল্লাসী চালানো হয়। রত্নাকরকে গ্ৰেপ্তার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে । তার নামে ওয়ারেন্ট ছিল। দত্ত জগদীশকে বলে, এর আসল নাম জীবন, খুনী আসামী । শুনলাম। আপনি জেনে শুনে ওকে আশ্রয় দিয়েছেন ঃ জেনে নয়, শুনে । ঃ যাই হোক, ওকে আশ্রয় না দিলে হয় তো হঠাৎ এভাবে সার্চ করতে আসতে ইতস্তত করতাম। তেমন কোন পজিটিভ সূত্র আমরা পাই নি। আসল উদ্দেশ্য ওকে অ্যারেষ্ট করা»5 काव्न J° ।। জলধির দিকে চেয়ে জগদীশ বলে, নিজে হানা দিয়ে নিজের হাতে আমায় গুলি করে মারার সাধ মেটাতে পারলে না। জলধি-এত চেষ্টা করেও আশে পাশে বুনোদের ক্ষেপিয়ে অজুহাত তৈরী করতে পারলে না ? আমার হুকুমে ওরা উস্কানিতে সাড়া দেয়নি-নইলে হয় তো ক্ষেপত। দত্ত আশ্চৰ্য্য হয়ে তার কথা শোনে । জগদীশ আবার বলে, তবে ঘা তুমি সত্যই দিলে জলধি,- আমার ছোট ভাইকে ফাঁসি দেবার ব্যবস্থা করলে ! জোড়া খুনের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েও রত্নাকরের বিশেষ ভাবান্তর দেখা যায় নি, জগদীশের ক্ষোভ দেখে সে সশব্দে হেসে ওঠে। ঃ পাগল হলে দাদা-কিসের ফাঁসি ? ফাঁসি দেওয়া আমনি মুখের কথা ! কত তদন্ত কত কাণ্ডকারখানা হল পুলিশ Rəva)