পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তেতে গিয়ে বলবি —কই গো, জগদীশবাবুর ন্যায্য পাওনাটা * উগরে দাও, নইলে খুন করব! আটঘাট বেধে প্ৰতাপের আদায় করতে নামার রকম দেখেই সবাই টের পাবেএকেবারে ঘুঘু লোক, ওর সঙ্গে ইয়ার্কি চলবে না। একটা আপোষ করবে। জানিস না বুঝিস না, কোনদিন ছাড়াচড়ামির ধার ধারিস নি-এ কাজ কি তোকে দিয়ে হয় রে রতন ? রত্নাকর মুখ ভার করে চুপচাপ বসে থাকে। জগদীশ হেসে বলে, ভাবিস কেন ? এতবড় একটা মহাপুরুষের লেজ ধরেছিস, তোদের একটা গতি হবে না ? প্ৰতাপ ওদিকে আমার টাকা পয়সা উদ্ধার করুক, তুই এদিকে আদায়পত্র বাড়া, চাঁদা তুলতে সুরু করাহাসিমুখে হাস্কা সুরে বললেও টের পাওয়া যায় জগদীশ তামাসা করছে না । : চাদা ? : চাদা। একটা ফাণ্ড খুলে কোমর বেধে চাঁদা তুলতে লাগতে হবে । একটা সত্যিকারের আশ্রম করব-মানসিক রোগের চিকিৎসার আশ্রম। পাকা বাড়ী হবে, ডাক্তার থাকবে, নাসা থাকবে— রত্নাকর পলকহীন চোখে চেয়ে থাকে । জগদীশ বলে, ভাবলাম কি জানিস ? আমি যদি এলোমেলোভাবে কথা বলে ব্যক্তিত্ব খাটিয়ে ভাঙ্গ মনে জোড়াতালি দিতে পেরে থাকি, তোর মত ডবল খুনে ভাবুক ভবঘুরের প্রাণের Q R a