“মায়ামুরারেরিয় মম্বিকা যা
মুঞ্চত্যমুস্যা নিকটং ন কুত্র।
প্রান্তে ভবান্যা ধ্রুবমাস কেশবঃ
শ্রীধর্ম্ম মাণিক্য বিনিশ্চিতিস্তিয়ম॥
মঠ মধ্যে পাথরে লিখিত এই শ্লোক,
পয়ারে লিখিল শ্লোক বুঝিবারে লোক।”
সম্ভবতঃ উল্লিখিত শ্লোক উৎকীর্ণ কোন প্রস্তরফলক একদা মন্দিরের দ্বারোপরি সংলগ্ন ছিল, কোন ঘটনা বিশেষে উহা অপসারিত কিংবা বিনষ্ট হইয়া থাকিবে।
মন্দির-গাত্রে পাঁচটী শিলাফলক সংলগ্ন আছে। পূর্ব্ব দিকের দুইটী প্রস্তরফলকে নিম্নলিখিত লিপি উৎকীর্ণ আছে।
প্রথমটী এই—
“আসীৎ পূর্ব্বং নরেন্দ্রঃ সকলগুণযুতো ধন্যমাণিক্যদেবো
যাগে যস্যাম্বরেশঃ ক্ষিতিতলমগমৎ কর্ণতুলস্য দানৈঃ।
শাকে বহ্ণ্যক্ষিবেধোমুখধরণীযুতে লোকমাত্রে হম্বিকায়ৈ
প্রাদাৎ প্রাসাদরাজং গগনপরিগতং সেবিতায়ৈ স দেবৈঃ॥
তৎপশ্চাদ্ভূমিপালস্ত্রিপুরনরপতির্ধীরকল্যাণদেবঃ
ক্ষিণ্ণাং পৃত্থীং শশাস প্রবলরিপুগণৈঃ কেবলং স্বীয়শক্ত্যা।
তৎপুত্রো ভূপসিংহঃ সমরপতিবরো ধীরগোবিন্দদেবো
দানৈর্ভূদেবযোষিৎ কনকময়কৃতঃ সাম্বরাজ্যে বিরেজে॥
দ্বিতীয়টী—
তৎপুত্রো ধর্ম্মচেতাঃ ক্ষিতিপতিতিলকঃ কান্তদান্তোঃ বদান্যঃ
শ্রীশ্রীমান্ সত্যবাদী নিখিলগুণযুতো রামমাণিক্যদেবঃ।
চক্রে প্রাসাদরাজং বিটপিবিদলিতং বীরধীরো মনোজ্ঞং
পূর্ব্বস্মাদম্বিকায়ৈ বিবিধরুচিচয়ং ধন্যমাণিক্য দত্তং॥
বীরশ্রীযুতরামদেব নৃপতির্বিপ্রোহজ ভানু কৃতিঃ
কালীপাদসরোজলুব্ধমধুপঃ পৃথ্বীপতীনাং বরং।