বিমলিতং ধন্থমাণিক্য পাদ সরোজলুব্ধ মধুপ মহিষীন্দুমুখী পর জগদীশ্বরীতি বিখ্যাত চক্রে মনোজ্ঞং পুনঃ সন ১২৬৭ ত্রি তা মাঘ ।” ত্রিপুরাসুন্দরী দেবীর মন্দিরট ইষ্টক নিৰ্ম্মিত । ইহার প্রবেশ স্বার পশ্চিমাভিমুখে । স্বারোপরি কোন শিলালিপি নাই । উল্লিখিত মন্দির-মধ্যে “ত্রিপুরাসুন্দরী” নামে স্থপ্রসিদ্ধ শক্তিদেবীর প্রস্তরনির্মিত চতুভূজ প্রতিমূৰ্ত্তি সংস্থাপিত। ইহা প্রায় মানবাকৃতি-তুল্য কিংবা তদপেক্ষ কিঞ্চিদধিক উচ্চ হইবে । তৎপাশ্বে প্রস্তর-নিৰ্ম্মিত মৃনাতিরেক দুই হস্ত উচ্চ আর একটা চতুভূজা শক্তিমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত আছে। মূৰ্ত্তিটা সৰ্ব্বদাই বঙ্গে আচ্ছাদিত থাকে । সৰ্ব্বসাধারণে ইহাকেই প্রকৃত ত্রিপুরাসুন্দরী বলিয়। নির্দেশ করে । বর্ণিত দেবিমন্দির-সম্মুখবৰ্ত্তী নাটমন্দিরের পাশ্বদেশে যে একটী বৃহৎ ঘণ্টা প্রলম্বিত ; তাহ ১২৩৯ ত্রিপুবাব্দে ( ১৮২৯ খৃষ্টাব্দ ) নৃপতি কাশীচন্দ্র মাণিক্য কর্তৃক KDD uBBD S DBBB BBB BBBB BBBBB BB BBBB BBB S “প্রশ্ৰীযুত কাশিচন্দ্র মাণিক্য দেবর কুত ঘণ্ট" নিৰ্ম্মাণ ক্রকে বলরাম দেব শন ১ ২ ৩৯ ত্রিপুর। বা তারিক ১১ পৈশ" কাশীচন্দ্র মাণিক্য কিয়ংকাল বৰ্ত্তমান পুরাতন আগরতলায় রাজত্ব করিয়া পরিশেষে তদীয় পূৰ্ব্বপুরুষগণের প্রাচীন রাজধানী উদয়পুরে গমন করেন । সেই স্থানেই তিনি কালকবলে পতিত হন । কথিত আছে—তদীয় মৃত্যুকালেই তাহার মহিষীক্ৰয়-মধ্যে একজন পুরাতন আগরতলাতে মানবলীলা সংবরণ করেন । তখন তাহাকে উদয়পুরে আনয়ন পূর্বক বাজ ও রাণী উভয়কেই এক চিভাতে অস্ত্যেষ্টি সংস্কার করা হইয়াছিল। এই সৎকার সম্বন্ধে রাজমালায় এবংবিধ উল্লেখ আছে – “রাজ। রাণী দুই নিল একৈ সমভ্যার । গোমতী নদীর তীরে করিল সংস্কার ॥” ত্রিপুরার স্মৃতি 9鸣
পাতা:ত্রিপুরার স্মৃতি.djvu/৫৭
অবয়ব